লেখক ড. হুমায়ূন আহমেদের বাসা এই দিকে’। এই মর্মে একটা সাইনবোর্ড। সাইনবোর্ডটি দৃশ্যমান এক অপূর্ব সুন্দর বিচে। বিচটির নাম সেন্টমার্টিন। ওই সাইনবোর্ড ধরে এগিয়ে গেলে পৌঁছে যাওয়া যাবে ‘সমুদ্রবিলাসে’।
নদীর তীরে বাড়ি নয়, এ হল একেবারে সমুদ্রতীরের বিলাস। ‘সমুদ্রবিলাস’ বাংলাভাষার প্রখ্যাত লেখক বাংলাদেশের হুমায়ূন আহমেদের সমুদ্রসৈকতের কটেজ। হুমায়ূনের অবশ্য আরও অনেক পরিচয়। তিনি অধ্যাপক, নাট্যকার, চলচ্চিত্র নির্মাতাও। সৃষ্টিশীল কাজের কারণে অধ্যাপনা ছেড়ে দেন পরে।
বাংলাদেশের অসম্ভব জনপ্রিয় বর্ণময় এই লেখক সমুদ্রের তীরঘেঁষে নির্মাণ করান তাঁর প্রিয় এই ‘সমুদ্র বিলাস’ কটেজ। সকাল-বিকেল রঙ বদল করা সেন্টমার্টিনের অনেক রঙ ও রূপের দেখাই মেলে এই সমুদ্র-বিলাস থেকে। সঙ্গে জলগর্জন, সমুদ্রবাতাসের সিম্ফোনি।