প্রতিবছর বিলিয়নিয়ারদের একটি তালিকা প্রকাশ করে ফোর্বস। সে অনুযায়ী চলতি বছরও তালিকা প্রকাশিত হলো। এবারের তালিকায় সর্বকনিষ্ঠ বিলিয়নিয়ারের তকমা পেলেন ইতালির ক্লেমেন্তে দেল ভেচিও। সবাইকে অবাক করে দিয়েছে তাঁর বয়স,
মাত্র ২৭ বছর বয়সেই ৯ হাজার কোটি টাকার মালিক এক বাঙ্গালী তরুণী! মাত্র সাতাশ বছর বয়সে অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখালেন এক বঙ্গতনয়া। তাঁর নাম অঙ্কিতি বসু। ব্যবসা শুরু করেছিলেন মাত্র
মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটসকে ছাপিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিতে পরিণত হলেন এক বই বিক্রেতা! তিনি হলেন- অনলাইনে কেনাবেচার প্রতিষ্ঠান অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী জেফ বেজোস। তার সম্পদের পরিমাণ এখন
ইঞ্জিনিয়ার বাবার ইচ্ছা ছিল মেয়ে বড় চাকরি করবে। এজন্য মুম্বাইয়ের নামকরা এমবিএ কলেজে মেয়েকে ভর্তি করিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু মেয়ের ইচ্ছা ছিল অন্য। পরিবারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গিয়ে এমবিএ’র ভালো বেতনের
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে অবদানের জন্য বিশ্বসেরা ১০০ জনের তালিকায় স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ড. রুম্মান চৌধুরী। বৃহস্পতিবার (৭ অক্টোবর) তালিকাটি প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রভাবশালী ম্যাগাজিন টাইম।
বোর্ডের পরীক্ষা চলছে রাজ্য জুড়ে। কারও খুব ভাল পরীক্ষা হচ্ছে, তো কেউ আবার পরীক্ষা হল থেকে বেরিয়েই কাঁচুমাচু মুখ নিয়ে বাড়ি ফিরছে। আর সবচেয়ে ভয়ানক অবস্থা হবে ফলাফল প্রকাশের দিন।
জার্মানির মানহাইম শহরে দীর্ঘ ত্রিশ বছর ধরে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সেবা দিয়ে আসছে সিএলএস কম্পিউটার। প্রবাসী বাংলাদেশি দেওয়ান শফিকুল ইসলাম ১৯৯৩ সালে গড়ে তুলেছেন প্রতিষ্ঠানটি। উচ্চশিক্ষা আর উন্নত জীবনের জন্য ১৯৮৬
তৃতীয়বারের মতো নিউইয়র্কের স্ট্যাটান আইল্যান্ডের ১০০ ক্ষমতাধরের একজন নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশি-আমেরিকান মোহাম্মদ করিম চৌধুরী। মর্যাদাকর রাজনৈতিক জার্নাল ‘সিটি অ্যান্ড স্টেড অব নিউইয়র্ক’ প্রণীত ২০২৩ সালের তালিকায় উঠে এসেছে তার নাম।
মঙ্গলবার জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করলেন ওয়ো সংস্থার মালিক রীতেশ আগরওয়াল। নয়াদিল্লির বিলাসবহুল হোটেলে বিয়ের অনুষ্ঠান সারলেন তিনি। গীতাংশা সুদের সঙ্গে চারহাত এক করেছেন রীতেশ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং রাষ্ট্রপতি
লন্ডনের কুইন্সম্যারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রি নিয়েছেন তিনি। জীবনের প্রয়োজনে তিনি চাকরি খুঁজেননি। সুযোগ থাকলেও বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানের হাল ধরেননি। সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিজেই কিছু করার। হতে চেয়েছেন ব্যতিক্রমী উদাহরণ। তারুণ্যের