ঢাকা-কলকাতা মৈত্রী এক্সপ্রেস চালু হচ্ছে ২৯ মে থেকে। কলকাতার নিউ মার্কেট, মির্জা গালিব স্ট্রিট, মারকুইস স্ট্রিট, সদর স্ট্রিট এই খবরে চনমন করছে। আবার বাংলাদেশের পর্যটক আসবে। আবার ভরে যাবে হোটেল, গেস্টহাউসগুলো। ফের মোরগ পোলাও এর সুঘ্রান ভেসে আসবে লিটল বাংলাদেশে। দু’বছরের বেশি সময় করোনার কারণে মৈত্রী এক্সপ্রেস বন্ধ ছিল।
টুরিস্ট ভিসা দেয়াও বন্ধ ছিল। নাভিশ্বাস উঠেছিল হোটেল, গেস্ট হাউস, শাড়ি কিংবা রেঁস্তোরা ব্যাবসায়। নিউ মার্কেটেও বাজার মন্দা ছিল। কারণ, মধ্য কলকাতার পার্ক স্ট্রিট, মির্জা গালিব স্ট্রিট, মারকুইস স্ট্রিট, সদর স্ট্রিট, চৌরঙ্গী লেন, রয়েড স্ট্রিট নিয়ে গড়া লিটল বাংলাদেশের ব্যাবসায়িক পরিকাঠামোটি দাঁড়িয়ে থাকে বাংলাদেশের পর্যটকদের ওপর
এঁদের অভাবে এতদিন হাহাকার করছিলো লিটল বাংলাদেশ। ট্রেন চালু হওয়ায় আশা এবার আবার বাংলাদেশ থেকে টুরিস্ট আসবে। সেই কারণে তোড়জোড় শুরু হয়েছে। করোনার কালো অন্ধকার আর দুদেশেই নেই। কালো মেঘের আড়ালে তাই রুপালি