শুকতারা ন্যচার রিট্রিট রিসোর্ট সিলেটের খদিম/ ভুরজান চা বাগানের পার্শ্বে একটি পাহাড়ে অবস্থিত। রির্সোটটি প্রকৃতিপ্রেমীদের দেবে এক অনাবিল আনন্দ। যদি আপনি প্রকৃতিপ্রেমী হন এবং প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে চান তাহলে
হেলিকপ্টারে চড়ে ঘুরে বেড়ানোর সাধ থাকলেও অনেকেই এ শখ পূরণ করতে পারে না। তবে চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো এ সুযোগ তৈরি করে দিল চিটাগাং হেলিকপ্টার অ্যান্ড এয়ার সার্ভিস। মাত্র ৪ হাজার
ভারতের অভ্যন্তরীণ যাত্রাপথে প্রিমিয়াম ইকোনমি সেবা প্রদানকারী প্রথম এয়ারলাইন ভিসতারা । ভিসতারা হিসাবে পরিচালিত হলেও এই বিমান সংস্থাটি মূলত টাটা এসআইএ এয়ারলাইন্স লিমিটেড। ২০১৫ সালের ৯ জানুয়ারি টাটা সন্স এবং
দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট পৃথিবীর ৫ম বৃহত্তম এয়ারপোর্ট এবং এশিয়ার ৩য় বৃহত্তম এয়ারপোর্ট। এছাড়া পৃথিবীর ৬ষ্ঠ বৃহত্তম কার্গো এয়ারপোর্ট। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি এয়ারবাস এবং বোয়িং এই এয়ার পোর্টে উঠানামা করে। ২০১৯
দীর্ঘ কাজের শেষে সবাই চায় অবসর। ছুটির দিনে এই অবসর কাটানোর জন্য একেকজন পছন্দ করে একেক রকমের পদ্ধতি। কেউ ঘরে বসে বই পড়ে, কেউ পরিবারকে সময় দেয়, আবার কেউ পছন্দ
ঢাকায় পাহাড়ি নারীদের রেস্তোরাঁ ‘হেবাং’ কংক্রিটের ভবনেই রেস্তোরাঁটি। তবে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলে ভিন্ন পরিবেশ। প্রথমেই চোখ আটকাবে বাঁশ দিয়ে তৈরি ছোট ঘরে। দেয়ালের গায়েও বাঁশের নানা কারুকাজ। বাঁশের এত
১৯৪৭ সালে সরকারী মালিকানাধীন হোটেল, ‘হোটেল অবকাশের’ যাত্রা শুরু হয়। বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন হোটেলটি পরিচালনা করে থাকে। অবস্থান ও ঠিকানা সরকারী তিতুমীর কলেজ থেকে মূল সড়ক ধরে পূর্ব দিকে ১০০ গজ এগোলেই
পাহাড়ের নীরবতায় পাক-পাখালির কুহুকুজন। চারিদিকে সবুজের সমাহার। রং বেরঙের ফুল আর লতাপাতার সমারোহে হারিয়ে যাওয়ার এ যেনো এক অনন্য সুযোগ। এ সব কিছুই পাওয়া যাবে বান্দরবানের ভেনাস রিসোর্টে। বান্দরবান জেলা
হালকা বৃষ্টি ভেজা আবহাওয়াই রাঙামাটির পাহাড়ি রাস্তায় ভোর হলো। রাত ১১টার বাস আমাদেরকে যখন নামিয়ে দিলো রাঙ্গামাটির তখন সকাল প্রায় সাড়ে ৫টা। রাঙামাটি নেমেই সবাই ফ্রেশ হয়ে পেট পুজো সেরে
পৃথিবীর অন্যতম ছোট একটি দশে সিঙ্গাপুর। সিঙ্গাপুরের বিমানবন্দরের নাম চাঙ্গি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। বিমানবন্দরটি পৃথিবীর সবচাইতে আধুনিক একটি বিমানবন্দর। ১৯৬৫ সালে সিঙ্গাপুর একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিনত হয়। ১৯৬৭ সালে সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরটি