আজকের দিনে দাঁড়িয়ে একজন ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ারের থেকে বেশি সংখ্যায় দেখা যায় ইউটিউবারদের (youtuber)। ঘরে বসেই বিভিন্ন ধরনের মজার মজার কনটেন্ট বানিয়ে ইউটিউবে আপলোড করেই তাঁরা উপার্জন করছেন লক্ষ লক্ষ
মাসিক ৫৬০০ টাকা বেতনে কাটিং হেল্পার হিসেবে চাকরি শুরু করেছিলেন সাদেকা। তিনি বলেন, “আমার সুপারভাইজাররা সবাই ছিল পুরুষ। তারা আমার সাথে খুবই অসম্মানজনক আচরণ করতো। আমি পড়াশোনা চালিয়ে নিতে চাই
পড়াশোনা, সংসার—সব কিছু সুন্দরভাবে এক হাতে সামলান তিনি। এরই ফাঁকে করেন ফ্রিল্যান্সিং। গড়ে তুলেছেন ফ্রিল্যান্সিং শেখানোর প্রতিষ্ঠান লিডিং লাইট। মাসে আয় করেন চার লাখ টাকা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা
লিভারপুলের সুপারস্টার ফুটবলার ছিলেন সাদিও মানে। গত কয়েক মৌসুমে অলরেডদের যত সাফল্য, মানের নাম তার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে আছে। বর্তমানে বায়ার্ন মিউনিখে খেলা এই সেনেগালিজ ফরোয়ার্ডের অন্য একটা দিকও আছে।
করোনার অবসর কাজে লাগাতে দেশের অসংখ্য নারী ইতোমধ্যে অনলাইন ব্যবসায় যুক্ত হয়েছেন। অন্যান্য ব্যবসার মতো সফলতা হাতছানি দিচ্ছে এসব নারীকে। দেশে অনলাইন ব্যবসা চালু হওয়ায় মানুষকে কষ্ট করে করোনার ঝুঁকি
বর্তমান সময়ে দেশের অন্যতম বড় সফটওয়্যার সার্ভিস সংস্থা হল টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিস (Tata Consultancy Services)। এই সংস্থায় চাকরি পাওয়ার জন্য রীতিমতো মুখিয়ে থাকেন ইঞ্জিনিয়াররা। পাশাপাশি, বিভিন্ন বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে প্রায়শই খবরের
নড়াইলের কৃতি সন্তান নাজিয়া হোসেন আরও একবার সাফল্যের চমক দেখালেন। বিশ্বের শীর্ষ বিজ্ঞানীদের তালিকায় দ্বিতীয়বারের মতো স্থান পেয়েছেন নাজিয়া। নড়াইল পৌরসভার কুড়িগ্রামের সাংবাদিক এম মুরাদ হোসেনের একমাত্র কন্যা। ইঞ্জিনিয়ার নাজিয়া
বাংলাদেশি নারী নাজমুন নাহার। ভ্রমণপিপাসু নাজমুন নাহারের অদম্য ইচ্ছা ছিল তিনি দেশ ভ্রমণ করে রেকর্ড গড়বেন। আর বাংলাদেশকে নিয়ে যাবেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। সেখানে ওড়াবেন বাংলাদেশের পতাকা। বছরের পর বছর
লেখাপড়ার পাশাপাশি নিজের এলাকায় বাল্যবিয়ে ঠেকিয়ে বিবিসির তালিকায় বিশ্বে প্রভাবশালী ১০০ নারীর তালিকায় ঠাঁই হয়েছে এক বাংলাদেশী তরুণীর। মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিবিসি বিশ্বের অনুপ্রেরণাদায়ী ও প্রভাবশালী ১০০ নারীর
“কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে” বাংলায় এই প্রবাদটি খুবই প্রচলিত। আর এই প্রবাদেরই জ্বলন্ত উদাহরণ তথা এই প্রবাদকে সত্য করে দখিয়েছেন ভারতের এক কন্য। এই যুবতী ইন্টারভিউতে ৫০ বার ফেল করেও