কে-পপ ব্যান্ড দল বিটিএসের অন্যতম সদস্য জিমিন যুক্তরাষ্ট্রের বিলবোর্ডে ইতিহাস গড়েছেন। দলের অন্যসব সদস্যও একক ক্যারিয়ারে পা বাড়ালেও এখন পর্যন্ত জিমিনের মতো সাফল্য ছুঁতে পারেনি কেউই। মঙ্গলবার সিএনএন যুক্তরাষ্ট্রের সংগীত
বিদেশে গেলে একেক সময় একেক এয়ারলাইনসে উঠতাম। দেখতাম, বিদেশি এয়ারলাইনের বেশির ভাগ যাত্রীই বাংলাদেশি। দেশের টাকা বিদেশিরা নিয়ে যাচ্ছে। আমেরিকায় থাকতে একটি এয়ারলাইনসে কাজ করেছিলাম। মাথায় এল একটি ভালো এয়ারলাইনস
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের কাজ করে চট্টগ্রামের মেয়ে তাসফিয়া আজিমের আয় এখন মাসে হাজার ডলার, অর্থাৎ প্রায় ৮৬ হাজার টাকা। বাংলাদেশে বসেই তিনি মানবসম্পদ নির্বাহী হিসেবে কাজ করেন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ডিজিটাল বিপণন প্রতিষ্ঠান
হরিয়ানার কুরুক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে বায়োটেকনোলজি পড়ার সময় নিধি এবং শিখর সিংহের পরিচয়। সেখানেই প্রেম। নিধির বরাবরই ইচ্ছা ছিল মার্কেটিংয়ের চাকরি করার। পড়াশোনা শেষ করে নিধি একটি মার্কিন সংস্থায় মার্কেটিং এবং বিজনেস
উচ্চ বিদ্যালয়ে ও কলেজে অধ্যয়নকালে লেখাপড়ার ব্যয় মেটাতে খবরের কাগজ বিলি করা থেকে শুরু করে লনের ঘাস কাটা, ফ্যাক্টরিতে কাজ পর্যন্ত করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস। আজ
বিশ্বের নানা দেশের তরুণদের ওপর বিটিএসের বেশ প্রভাব রয়েছে। ৭ সদস্যের দক্ষিণ কোরিয়ার এই ব্যান্ড এরইমধ্যে কিছু বিগ হিট অ্যালবাম ও গান দিয়ে বিশ্ব মাতিয়েছে। গানের বাইরেও বিভিন্ন সামাজিক কাজ
মিসেস সুফিয়া ইয়াসমিন। একজন সফল নারী উদ্যোক্তা। পথে পথে নানা প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলা করতে হয়েছে মিসেস ইয়াসমিনকে। তবে দমে যাননি। ১৯৯৭ সাল থেকে কুটির শিল্পের কাজ করে প্রায় ৭ কোটি টাকার
ব্যবসা করবেন বলে স্থায়ী চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন । চাকরি ছেড়ে এতোটা সফল হবেন তা নিজেও বুঝতে পারেননি। সাধারণ এই গল্পটা অনেকেরই হতে পারে। তবে একজন মার্কিন মহিলা চা বিক্রি করে
আমাদের ভবিষ্যত পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আমরা সফটওয়্যার এবং প্রযুক্তির বিভিন্ন দিকে কাজ করতে চাচ্ছি। আমাদের লক্ষ্য হল বিশ্বের মানুষের জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলা। এটি অর্জনের জন্য আমরা নতুন ট্রেন্ড এবং
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান। আপনি কি জানেন তিনি একসময় রাখাল ছিলেন। খেয়ে না খেয়ে তার জীবন কাটতো। অন্যের দয়ায় পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হয়েছে তাকে। সেই রাখাল বালক