একদিকে গ্রাম, আরেক দিকে খাল। খালের উত্তর দিকে সবুজ ঝোপঝাড়ে ঘেরা বিল। হেমন্তের কুয়াশামাখা সকালে সিলেট-কোম্পানীগঞ্জ-ভোলাগঞ্জ মহাসড়কের কাটাখাল ব্রিজের ওপর থেকে ডান দিকে তাকালেই চোখে পড়ে বিলের পানিতে লাল শাপলার
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
কুয়াশাভেজা ভোরে দূর থেকে বোঝা যাচ্ছিল, মিটমিট করে আলো জ্বলছে। কাছে যেতেই দেখা গেল, ব্যস্ত পাকা সড়কের মোড়ে মাটির চুলায় ভাপা পিঠা বানাচ্ছেন নূরজাহান বেগম (৪৭)। গরম-গরম পিঠা কিনতে তাঁর
প্রধান চারটি ধর্মের মানুষ বসবাস করে আমদের প্রিয় বাংলাদেশে। মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ আরো বিভিন্ন ধর্মের লোকের বসবাস রয়েছে। যদিও মুসলিম প্রধান দেশ এই দেশে সব ধর্মের মানুষজন শান্তিতে বসবাস
কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভের পশ্চিম পাশে নিরিবিলি পরিবেশের প্যাঁচারদ্বীপ সমুদ্রসৈকত। যাতায়াত–সুবিধা না থাকায় এখানে মানুষের পদচারণ খুব একটা নেই। সৈকতজুড়ে দেখা যায় লাখোকোটি লাল কাঁকড়ার রাজত্ব। ভেজা বালুর চরজুড়ে থরে থরে
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি এই বাংলাদেশ। অপরূপা এ দেশের সবুজ বন-বনানী, সুবিশাল ম্যানগ্রোভ বনরাজি, নদনদী, শ্যামল পাহাড়, বিস্তীর্ণ সমুদসৈকত, প্রাচীন ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনসমূহ যুগ যুগ ধরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের
অগ্রহায়ণ মাসের দ্বিতীয় সাপ্তাহ; বাংলায় হেমন্তকালের দ্বিতীয় মাস অগ্রহায়ণ চলছে। পঞ্জিকার পাতায় শীতকাল না এলেও উত্তরের হিম হওয়া জানান দিচ্ছে শীতের আগমনি বার্তা। এতেই রাজধানীর অলিগলির রাস্তায় দেখা মিলছে শীতের
বাঙালির সনাতন হিন্দুদের পার্বণের কোনো শেষ নেই। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি পার্বণ হচ্ছে দোল দোল পূর্ণিমা বা দোল উৎসব। দোলকে রঙের উৎসব বলা হয়, যা ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে উদ্যাপিত
আগের দিনে দাপুটে লোকেরা পালকিতে চড়ত।বড্ড গরিব ছিল সেকালের সাধারণ মানুষ। পায়ে হেঁটেই চলত দূরের যাত্রা। কিন্তু যারা দাপুটে জমিদার, কিংবা রাজা-মহারাজা, পালকি ছিল তাঁদের অন্যতম বাহন। ঘোড়া ছিল, ঘোড়ার
প্রকৃতিতে এসে গেছে ফ্যাশনপ্রেমীদের পছন্দের ঋতু শীত। শীতের আগমনকে কেন্দ্র করে ফ্যাশনসচেতন মানুষের মধ্যেও শুরু হয়েছে প্রস্তুতি। তাই সবার জন্য শীতের হিম বাতাসে ফ্যাশন ও উষ্ণতার মিশ্রণে বাহারি শীতের পোশাক