হিন্দুদের একটি উৎসব দোলযাত্রা। দোলযাত্রার সাথে আরেকটি বিষয় বিশেষভাবে জড়িত; আর তা হলো হোলি উৎসব। এই উৎসবকে বসন্ত উৎসবও বলা হয়। প্রচলিত বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে ফাগুন মাসের ১৪তম রাতের পরের
হ্রদ-পাহাড়ের শহর রাঙামাটিতে এখন বাঁশির সুর ভাসছে। বৈসাবি আসছে। তাই এই আবাহনী গানের সুর তুমুল আলোড়ন তুলছে হ্রদ আর পাহাড়ে। কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণীরা হাতে হাত ধরে পাড়ায় পাড়ায় বেড়াতে শুরু করেছে।
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
হিন্দুদের একটি উৎসব দোলযাত্রা। দোলযাত্রার সাথে আরেকটি বিষয় বিশেষভাবে জড়িত; আর তা হলো হোলি উৎসব। এই উৎসবকে বসন্ত উৎসবও বলা হয়। প্রচলিত বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে ফাগুন মাসের ১৪তম রাতের পরের
হারিয়ে যাচ্ছে আভিজাত্যের ঐতিহাসিক ঘোড়ার গাড়ি। এক সময় ঘোড়া বা ঘোড়ার গাড়িতে কেবল রাজা-জমিদাররাই চড়তে পারত। এটি ছিল মূলত ধনাঢ্য পরিবারের মানুষের বাহন। এ প্রজন্মের কেউ বাস্তবে রাজা-বা রাজকুমারকে ঘোড়ায়
ধর্মীয় সম্পৃতির দেশ বাংলাদেশ। এখানে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খৃষ্টান যে যার ধর্ম পালন করে তার মতো করে। সব ধর্মের ধর্মীয় উৎসব পালিত হয় আড়ম্বনা এবং ভাব গাম্ভির্যের সাথে। মুসলমানদের ধর্মীয়
নদীর ওপারে ভারতের মেঘালয় পাহাড়, মাঝে মায়ার নদী যাদুকাটা আর এপারে রক্তিম ফুলের সমারোহ, অগণিত পাখির কলকাকলি। বসন্ত এলে পুরো বাগানের শিমুল গাছ ফুলে ফুলে ভরে ওঠে। ফাগুনের অরুণ আলোয়
ভারতবর্ষের শাস্ত্রীয়, কথক, ভরতনাট্যম থেকে ভিন্ন আঙ্গিকের এই মনিপুরী রাসনৃত্য তার কোমলতা, আঙ্গিক, রুচিশীল ভঙ্গিমা ও সৌন্দর্য দিয়ে জয় করেছে সংস্কৃতজনের মন। এই নৃত্যকলার সার্বজনীন প্রসার ঘটে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।