আমাদের সাহিত্যে বর্ষার কাব্যগত ঐতিহ্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। রবীন্দ্রসাহিত্যে বর্ষার স্থান বিশিষ্ট ও তাৎপর্যপূর্ণ। বাংলার বর্ষার পূর্ণ রূপ রবীন্দ্রনাথ ফুটিয়ে তুলেছেন তার অজস্র গান ও কবিতায়। কালিদাসের ‘মেঘদূত’ বর্ষার কাব্য হিসেবে
বরিশালের উজিরপুর উপজেলার সাতলা গ্রামে অবস্থিত শাপলা বিল। এই বিল অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য সারাদেশে পরিচিত। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের এই ছোট্ট গ্রামটি বিশেষভাবে খ্যাতি লাভ করেছে বিলজুড়ে ফোটা লাল, সাদা ও
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
আইএলও সনদ অনুযায়ী, যাদের ভিন্ন সংস্কৃতি ও রীতি- নীতি রয়েছে, জীবিকার ধরণ ভিন্ন, ভিন্ন আইন দ্বারা সামাজিক জীবন পরিচালিত হয় তারাই আদিবাসী। আদিবাসীদের বসতি রয়েছে বাংলাদেশেও। প্রায় ৪৫ ধরণের আদিবাসী
‘ওরে গৃহবাসী, খোল দ্বার খোল, লাগল যে দোল’—বেলা যত গড়ায়, শহর থেকে গ্রামে সবাই মেতে ওঠেন রঙিন খেলায়। রঙের খেলায় উৎসাহী না হলেও অন্যকে রং খেলতে দেখে আনন্দ পায় না
পলো দিয়ে মাছ ধরা উৎসব গ্রাম বাংলার অন্যতম ঐতিহ্য। আগে এই উৎসব সচরাচর দেখা গেলেও বর্তমানে তা খুব একটা দেখা যায় না। এক সময় বর্ষা মৌসুম শেষে বাঁশের তৈরি পলো
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
যেদিকে চোখ যায় কাশবন। শরতের অমল মহিমা ধরা দিয়েছে গোটা দেশেই। অমল ধবল পালে লেগেছে মন্দ মধুর হাওয়া-/দেখি নাই কভু দেখি নাই এমন তরণী বাওয়া…। রবীন্দ্রনাথের এই অমল ধবল পাল
বর্ষা ও শরৎ পেরিয়ে প্রকৃতিতে এসেছে হেমন্তকাল। এখনো খাল-বিল ও পুকুর-জলাশয়ে দেখা মিলছে শাপলা ফুলের। হেমন্তের হালকা কুয়াশা জড়ানো সকালে ফুটন্ত শাপলা যেমন প্রকৃতিতে স্নিগ্ধতা ছড়ায়, তেমনি এই ফুলের ডাঁটা
প্রধান চারটি ধর্মের মানুষ বসবাস করে আমদের প্রিয় বাংলাদেশে। মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ আরো বিভিন্ন ধর্মের লোকের বসবাস রয়েছে। যদিও মুসলিম প্রধান দেশ এই দেশে সব ধর্মের মানুষজন শান্তিতে বসবাস