বছর ঘুরে আবারও এসেছে বৈসাবি। তাই নানা উৎসবে মেতে উঠেছে পার্বত্যাঞ্চলের ১০ ভাষাভাষী ১১টি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী। উৎসব রাঙাতে বসেছে মেলা। উৎসবে প্রাণ দিয়েছে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর তরুণ তরুণীদের নাচ আর
প্রধান চারটি ধর্মের মানুষ বসবাস করে আমদের প্রিয় বাংলাদেশে। মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ আরো বিভিন্ন ধর্মের লোকের বসবাস রয়েছে। যদিও মুসলিম প্রধান দেশ এই দেশে সব ধর্মের মানুষজন শান্তিতে বসবাস
কবি রজনী কান্ত সেনের ভাষায়, ‘বাবুই পাখিরে ডাকি বলিছে চড়াই, কুঁড়েঘরে থেকে করো শিল্পের বড়াই। আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকার ’পরে, তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি-ঝড়ে।’ গ্রামবাংলা থেকে কালের আবর্তে
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়িদের ঐতিহ্যবাহী উৎসব হচ্ছে বৈসাবি উৎসব। যাকে বাংলায় চৈত্র সংক্রান্তি হিসেবে ধরা হয়। পুরনো বর্ষকে বিদায় এবং নববর্ষকে স্বাগত জানানোর মধ্য দিয়ে ঐতিহ্যবাহী এই বৈসাবি উৎসব পাহাড়ি জাতিসত্ত্বাসমূহের
একদিকে গ্রাম, আরেক দিকে খাল। খালের উত্তর দিকে সবুজ ঝোপঝাড়ে ঘেরা বিল। হেমন্তের কুয়াশামাখা সকালে সিলেট-কোম্পানীগঞ্জ-ভোলাগঞ্জ মহাসড়কের কাটাখাল ব্রিজের ওপর থেকে ডান দিকে তাকালেই চোখে পড়ে বিলের পানিতে লাল শাপলার
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার দর্জিপাড়ার বিস্তীর্ণ এলাকায় ফুটেছে টিউলিপ ফুল। মাঘের শীতে বাগানজুড়ে ফুটে থাকা এসব বর্ণিল ফুল জানান দিচ্ছে বসন্তের আগমনের। গতকাল রোববার বিকেলে দর্জিপাড়ার টিউলিপবাগানে গিয়ে দেখা যায়, সূর্যের
ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ।ছয়টি ঋতুর বৈচিত্রময় প্রভাব সর্বত্রই পরিলক্ষিত। গ্রীষ্মকালের আসল রূপটি দেখতে হলে আপনাকে আসতে হবে বাংলাদেশে। নদীর স্বচ্ছ পানিতে প্রান ভরে গোসল, মজা করে গ্রীষ্মকালিন ফল খেতে বা ফলের
রহস্যময় একদল মানুষ। যাযাবরের মতো ঘুরে বেড়াতেন পৃথিবীর এখানে-ওখানে। আজ এক জায়গায়, তো কিছুদিন পর দেখা যেত অন্যত্র। ১৪২৭ সালের দিকে প্যারিস নগরীতে হঠাৎ হাজির হয় এদেরই একটি দল। অদ্ভুত
কাশফুলের দেখা মানেই প্রকৃতি জুড়ে চলে এসেছে শরৎকাল। সেপ্টেম্বরের শেষ থেকে শুরু করে অক্টোবরের মাঝামাঝি পর্যন্ত সময়টুকুতে পূর্ণাঙ্গ কাশফুলের সমারোহে সৃষ্টি হয় কাশবনের। স্বভাবতই এই সময়টাই কাশফুল দেখার জন্য শ্রেষ্ঠ সময়।