আমাদের আগের প্রজন্মের জীবনের লক্ষ্য ছিলো চাকুরি করে বিয়ে করা, বাচ্চা নেয়া। তারপর সুন্দর একটা বাড়ি বানিয়ে নাতি-পুতি পেলে কবরে চলে যাওয়া। আমাদের বর্তমান প্রজন্মটা একটু ভিন্ন। আমাদের হাতে সহজে টাকা থাকে না। নিজের বন্ধু-বান্ধবের
ভ্রমণ মানুষকে এনে দেয় দারুণ ও মনোমুগ্ধকর অভিজ্ঞতা। নিজেকে ও প্রকৃতিকে জানার জন্য, একঘেয়ে জীবন থেকে নিস্তার পেতে মানুষ এখন বেরিয়ে পড়ছে প্রকৃতির সান্নিধ্য পেতে, অজানার উদ্দেশ্যে। রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার টানে
Dubai এই Arab শহর টি আপনি হলিউড, বলিউড, টলিউড, বিভিন্ন সিনেমায় দেখেছেন এই দুবাই এর ধুমকেতুর মতো উত্থানে চমকিত গোটা বিশ্ব। ১৯৬০ সালের আগে দুবাইতে কিছুই ছিলোনা। ১৯৬০ সালে এখানে
আজকের প্রোগ্রাম ছিলো সিডনি সিটি ট্যুর। যে দেশেই যাই চেস্টা করি যে সিটি টাকে কেন্দ্র করে ট্যুর প্রোগ্রামটা আবর্তিত হয় সে সিটিটাকে নিজের মত করে ঘুরে দেখতে। আর তা সহজ
বিশ্বের বিভিন্ন শহরে এবছরে ভ্রমণ করা উচিত। ঠিক কী কারণে সেসব শহরে অবশ্যই যাওয়া উচিত সেই তালিকা প্রকাশ করেছে ট্রাভেল গাইড “লোনলি প্ল্যানেট”। চলুন দেখে নেই কোন কোন শহর রয়েছে
মরুভূমিতে যেমন মরীচিকা ধাঁধা লাগিয়ে দেয়, এখানেও ঠিক তেমনই। স্পষ্ট দেখছি, এক জায়গায় জলের রং গাঢ় নীল, ঠিক পাশের অংশটাই আবার টারকোয়েজ় ব্লু! কোথাও আবার পান্নারঙা জল। আলাদা আলাদা নয়,
সক্রিয় জীবন ব্যাংকক দিন বা রাতে বাধা না। রাতে ব্যাংকক বিশ্বব্যাপী তার ক্লাব, বার, অপমানজনক অনুষ্ঠান, গোলমালের ডিস্ক, মহান রেস্টুরেন্টের জন্য বিখ্যাত। ব্যাংককের সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় নাইটলাইফ বিশ্বের কোন প্রতিযোগী নেই।
গতকাল খুব ধকল গেছে শরীরে। ভোর সকালে হোটেল থেকে বেরিয়ে ব্লু মাউন্টেইন দেখে আবার হোটেলে ফিরে আসতে গভীর রাত হয়ে যায়। তাই আজ দূরের কোন প্রোগ্রাম রাখিনি। গাইডকে আগেই বলে
দুবাই আমাদের অনেকের কাছেই স্বপ্নের একটি গন্তব্য। যারা দুবাই সম্পর্কে কিছুটা হলেও জানেন তারা তো সুযোগ পেলে দুবাই ভ্রমণের জন্য এক বাক্যে রাজী হয়ে যাবেন! দুবাই এর জাঁকজমক ও জৌলুসপূর্ণ
উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রত্যেকটি রাজ্য- ই অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমি। উজাড় করা অপার্থিব রূপ।এই রূপের হাতছানি অস্বীকার করা যায় না। পরতে পরতে ঐতিহ্য ও আভিজাত্যের ছোঁয়া। আলাদা আলাদা সংস্কৃতির ধারক ও বাহক