নির্ধারিত সময়ের আগেই দোহাজারী-কক্সবাজার পর্যটক রেল চালু করা হবে। এতে দৈনিক যাতায়াত করতে পারবে প্রায় ১ লাখ পর্যটক। দেশি-বিদেশি পর্যটকদের জন্য দেশের প্রথম আইকনিক স্টেশনে থাকবে ‘লাগেজ স্টেশন’, অভ্যর্থনা কক্ষ,
দেশের উল্লেখযোগ্য পর্যটন আকর্ষণ হলো সুন্দরবন, কক্সবাজার ও সেন্ট মার্টিন্স। সম্প্রতি কক্সবাজার থেকে সেন্ট মার্টিন্স সরাসরি জাহাজ চলাচল শুরু হলেও তা খুলনা পর্যন্ত বর্ধিত করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এতে এসব
জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কাউন্সিলের তথ্যমতে, ২০১৯ সালে বাংলাদেশের পর্যটন খাতে একটি সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। সে বছর দেশের মোট জিডিপির ২ দশমিক ৭ ভাগ পর্যটন খাত থেকে এসেছিল। এই
বিলাসবহুল ক্রুজশিপে নদী-সাগর পথে সরাসরি কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন ভ্রমণের সুযোগ করে দিয়েছে কর্ণফুলী শিপ বির্ল্ডাস। কর্ণফুলী শিপ বির্ল্ডাসের কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন ও চট্টগ্রাম-সেন্টমার্টিন রুটে চালু হতে যাওয়া বিলাসবহুল ক্রুজশিপ করে দিবে সেই সুযোগ। প্রতিষ্ঠানটির
আগে হেলিকপ্টারকে বলা হতো বিত্তশালীদের বাহন, যেন বিলাসিতার বস্তু। তবে এখন ভোগান্তিবিহীন যাত্রা আর জরুরি প্রয়োজনে হরহামেশা ব্যবহার হচ্ছে হেলিকপ্টার৷ আকাশপথের এ বাহন এখন আর বিলাসের বিষয় নয়, বাস্তব প্রয়োজনে
উড়োজাহাজ থেকে থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর কিংবা ইউরোপের কোনো দেশে নামলেই আধুনিক সুযোগ-সুবিধার ঝাঁ–চকচকে বিমানবন্দর স্বাগত জানায়। ইমিগ্রেশন শেষ করে লাগেজ নিয়ে গাড়ি কিংবা মেট্রোতে উঠে সহজেই গন্তব্যে রওনা দেওয়া যায়। বাংলাদেশের
কক্সবাজারে দেশের প্রথম আইকনিক রেলস্টেশন নির্মাণের কাজ এখন শেষ পর্যায়ে। একই সঙ্গে চট্টগ্রামের ডুলাহাজারা-কক্সবাজার রেললাইন নির্মাণকাজও ৯০ শতাংশ শেষ হয়েছে। সব মিলিয়ে রেললাইন পুরোপুরি চালু হলে পর্যটনশিল্পে তৈরি হবে নতুন
কল্পনার জগৎটাকে আপনি যদি এভাবে সাজান, রেলপথে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে এসে নামলেন কমলাপুর রেলস্টেশনে। সেখান থেকে পাতালরেলে করে খিলক্ষেত হয়ে কাওলা। সেখানে নেমে সুড়ঙ্গপথে চলে যাবেন হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক
আধুনিক হোটেল-মোটেল গড়ে না উঠলেও, সীমাবদ্ধতার মধ্যেও বিপুল পর্যটক আসছেন পাহাড়ে। বিস্তৃত বনাঞ্চল, ঝরনা, পাহাড়ি ঝিরি, আর বৃহত্তম কৃত্রিম হ্রদ নিয়েই বৈচিত্র্যময় পার্বত্য চট্টগ্রাম। পর্যটনের এক অপার সম্ভাবনা। কিন্তু নানা
কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার সোনাদিয়া দ্বীপকে একটি আন্তর্জাতিক মানের পর্যটন শহর হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এজন্য এই দ্বীপের ৯৮৬৭ একর জমি বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষকে (বেজা) বরাদ্দ দিয়েছে ভূমি