বাংলাদেশিদের ভিসা ছাড়াই ওমরাহ পালনের সুযোগ দিচ্ছে সৌদি আরব। তবে এ ক্ষেত্রে সাউদিয়া এয়ারলাইনসে ট্রানজিটের যাত্রী হতে হবে। মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) সৌদি দূতাবাসে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান দেশটির
কক্সবাজারে পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে সরকার। মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই পর্যটন নগরীতে অন্তত ২৫টি প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ চলছে। বিশেষ করে মালদ্বীপের আদলে সাজানো হচ্ছে সেন্টমার্টিনের প্রতিটি পর্যটনকেন্দ্র। এর
হযরত শাহজালাল বিমানবন্দর যাত্রা শুরু করে ১৯৮০ সালে। এখানে আছে দুটি টার্মিনাল। বর্তমান বিমানবন্দরটির অবকাঠামো বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান প্রয়োজন মেটাতে যথেষ্ট নয়, তা অনেক দিন ধরেই স্পষ্ট। এ বিমানবন্দরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েও
গত ২০১৮-১৯ সালের মাইগ্রেশন প্রোগ্রাম রিপোর্টের অভিবাসন উৎস দেশের তালিকায় ভারত শীর্ষে উঠে এসেছে। শীর্ষ দশ উৎস দেশের তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পাকিস্তান ও নেপাল থাকলেও বাংলাদেশ নেই। Harkanwalpreet
মালদ্বীপে ট্যুরিস্ট ভিসায় গিয়ে কাজ করার কোনও সুযোগ নেই। আর কেউ যদি ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে মালদ্বীপে অবস্থান করে তাহলে সেটাও আইনগতভাবে অবৈধ। সম্প্রতি বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য মালদ্বীপের কমিশনের
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে এখন বাংলাদেশী পর্যটকের ভিড় বেড়ে গেছে। অতীতের সব রেকর্ড পেছনে চলতি বছরের প্রথম চার মাসেই ৪৮ হাজারেরও বেশি পর্যটক শ্রীনগরে গেছেন বলে খবরে প্রকাশ। কাশ্মীরের পর্যটন বিভাগ
স্টুডেন্ট ভিসায় কড়াকড়ি আরোপ করেছে বৃটেন। নতুন এই নিয়মের অধীনে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা তাদের পরিবারের সদস্য অথবা তাদের ওপর কোনো নির্ভরশীলকে বৃটেনে নিতে পারবেন না। বৃটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে আরও
উন্নত জীবনধারার উদাহরণ হিসেবে বিশ্বময় দক্ষিণ কোরিয়া বেশ পরিচিত। পাহাড়ে ঘেরা প্রকৃতির সৌন্দর্যের পাশাপাশি প্রযুক্তির ব্যবহারে এগিয়ে আছে দেশটি। যেখানে রাস্তা ঘাটেও সর্বোচ্চ প্রযুক্তির ছোঁয়া। এশিয়ার এই দেশটি কঠোর পরিশ্রমী
শিরোনাম দেখ চমকে উঠতে পারেন অনেকেই। তবে এটাই সত্যি। ‘দ্য ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন’-এর গবেষণা বিভাগ ‘দ্য হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স ২০২২’-এর প্রকাশিত তথ্য অন্তত এমনটাই বলছে যে, ভিসা ছাড়াই ঘোরা
২০১৬ সালের সেনসাস রিপোর্ট অনুসারে, অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসকারী বাংলাভাষীদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫.৯ শতাংশ বসবাস করেন সিডনির লাকেম্বায়। ২০১১ সালের সেনসাসেও বাংলাভাষী জনগোষ্ঠীর বসবাসের দিক দিয়ে লাকেম্বা শীর্ষ স্থানে ছিল। সিডনির লাকেম্বায়