পর্তুগালের ইমিগ্রেশন, বর্ডার এবং এজাইলাম রিপোর্টের (আরআইএফএ) বার্ষিক প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ৭৪ হাজার ৫০৬টি আবেদনের বিপরীতে ৬৪ হাজার ৪০টির মতামত বা সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে, যেখানে ৬৩ হাজার ১২৯ জনের নাগরিকত্বের আবেদন গ্রহণ বা অনুমোদন করা হয়েছে এবং ৯১১ জনের আবেদন প্রত্যাখ্যান বা বাতিল করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা না হলেও কমিউনিটি সূত্রে জানা গেছে, পর্তুগালের বৈধ অভিবাসী বাংলাদেশিদের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক আবেদনের মধ্যে গত বছর ২ শতাধিক জন দেশটির নাগরিকত্ব পেয়েছেন।
আরআইএফএর প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, গত বছরের পর্তুগিজ নাগরিকত্ব আবেদনে শীর্ষে রয়েছে ইসরায়েল। তাদের আবেদনের সংখ্যা ২০ হাজার ৯৭৫ জন। ১৮ হাজার ৫৯১ জন আবেদনকারী নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ব্রাজিল এবং ৩ হাজার ৬৬২ জন আবেদনকারী নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে কেপ ভার্দে।
প্রতিবেদন থেকে আরও জানা যায়, ন্যাচারালাইজেশনের মাধ্যমে পর্তুগিজ জাতীয়তা অর্জন মোট আবেদনের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ প্রতিনিধিত্ব করে এবং এক চতুর্থাংশ বিয়ে বা ডি ফ্যাক্টো ইউনিয়নের (আগে যেসব দেশ পর্তুগিজ কলোনির অন্তর্ভুক্ত ছিল) সঙ্গে সম্পর্কিত।
লেখক: পর্তুগালপ্রবাসী বাংলাদেশি সাংবাদিক