‘বউ’ শব্দটি দুই অক্ষরের, কিন্তু এর বিশালতা দুই জীবন মিলিয়েও হয়তো শেষ করা যাবে না। এই একটা শব্দই জীবনে অদ্ভুত সব পরিবর্তন নিয়ে আসে, নিয়ে আসে রোমাঞ্চের আয়োজন। এবারের ভ্রমণের
হানিমুন মানে দজনে একসঙ্গে কোথাও কাটানো। যার মাধ্যমে একে অন্যকে নতুন করে চেনা ও জানা। তাইতো সদ্য বিবাহিত দম্পতির মনে এই নিয়ে থাকে কতইনা জল্পনা আর কল্পনা। যে কারনে কে
বিয়ের পর হানিমুনে কোথায় যাওয়া যায়, এই সিদ্ধান্ত নিতে হিমশিম খেয়ে যান নবদম্পতির। কারও পছন্দ সমুদ্র, আবার কারও পাহাড়। তবে অনেকের মনেই ইচ্ছে থাকে যে প্রথম বিদেশ ট্রিপটা হবে সঙ্গীর
বেরিয়ে পড়ুন ভেনিসে, আপনার রোম্যাণ্টিক গণ্ডোলা-যাত্রায়, সাকার করে নিন সুইজারল্যাণ্ডে রাজ-সিমরনের স্বপ্ন, লণ্ডন আই-এ আপনার প্রাইভেট ক্যাপসুলে দাঁড়িয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুখ হোন লণ্ডন স্কাইলাইনের, অথবা সিঁড়ি বেয়ে নেমে যান প্রাগ-এর কোন
এশিয়ার একটি নায়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মন্ডিত দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপ। ছোট হলেও প্রকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর দ্বীপটি হতে পারে হানিমুনের জন্য একটি পারফেক্ট ডেষ্টিনেশন। প্রিয়জনকে নিয়ে মালদ্বীপে গেলে চিরস্মরনীয় হয়ে থাকবে সারাটা জীবন।
সমুদ্রতীরের ছিমছাম শহর পাতায়া ব্যাংকক থেকে মাত্র ২০০ কিলোমিটার দূরে। মূলত রাতের অাঁধারে জেগে ওঠা যে কয়টি শহর রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম এটি। এশিয়ার অন্যতম হানিমুন স্পট পাতায়া। রাতের গভীরতা
বিয়ে মানে সারা জীবনের বন্ধন। একসঙ্গে ভ্রমণও বটে। এই ভ্রমণের শুরুটা হয় মধুচন্দ্রিমা থেকে। বিয়ের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলে দুজনে একটু স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে মধুচন্দ্রিমায় যায়। তারপর একে অন্যকে চিনতে
বাসেলে রাইন নদীর তীরে ঘেষে দুজনে ঘুরে বেড়াতে পারেন।মাউন্ট টিউলিসে দুজনে একসাথে রোমান্স আপনার জীবনে চিরস্বরণীয় হয়ে থাকবে। একান্তে নিভৃতে একে অপরকে চেনাজানার সুযোগ পাবেন। একে অপরের উঞ্চ সান্যিধ্যে উপভোগের
ভারতবর্ষের ম্যাপে সিকিম রাজ্যটি কিন্তু আদতে খুবই ছোট। তবে রাজ্যের রাজধানী গ্যাংটক যেতেহু তাই বছরভর এখানে থাকে হাজার হাজার মানুষের ভিড়। তবে গ্যাংটক ঘুরতে যাওয়ার আগে আপনার কিন্তু বিশেষ কিছু
পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই রয়েছে ঘুরে দেখার মতো অসংখ্য সুন্দর স্থান, নিজস্ব সংস্কৃতি, কৃষ্টি। তবে কিছু কিছু দেশের ভৌগলিক অবস্থান, জীবনযাত্রার মান এবং সরকারি ব্যবস্থাপনার কারণে সেগুলো হয়ে উঠেছে পর্যটকদের তীর্থস্থান।