ক্রিপ্টোকারেন্সি বিষয়টা অনেকের কাছেই একটা অজানা বিষয় মতো। কিন্তু ১৪ বছর বয়সী ঈশান এবং ৯ বছরের অনন্যার কাছে তা যেন নস্যি! ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান দুই ভাই-বোন বর্তমানে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকেই
ভারতের প্রথম রূপান্তরকামী সুন্দরী হিসেবে সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় ৭টি আন্তর্জাতিক খেতাব নিজের অর্জনের ঝুলিতে পুরেছেন তিনি। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফ্যাশন টেকনোলজি (এনআইএফটি)তে পোশাক ডিজাইনিংয়ে স্নাতক এবং নিজ ব্যাচের টপার ছিলেন তিনি।
ব্যবসা করবেন বলে স্থায়ী চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন । চাকরি ছেড়ে এতোটা সফল হবেন তা নিজেও বুঝতে পারেননি। সাধারণ এই গল্পটা অনেকেরই হতে পারে। তবে একজন মার্কিন মহিলা চা বিক্রি করে
মঙ্গলবার জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করলেন ওয়ো সংস্থার মালিক রীতেশ আগরওয়াল। নয়াদিল্লির বিলাসবহুল হোটেলে বিয়ের অনুষ্ঠান সারলেন তিনি। গীতাংশা সুদের সঙ্গে চারহাত এক করেছেন রীতেশ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং রাষ্ট্রপতি
ঘুরে বেড়াতে কে না পছন্দ করেন! তবে অনেকেই একা একা ঘুরতে ভালোবাসেন না। সঙ্গীকে নিয়ে ঘুরতেই বেশি পছন্দ করেন। তবে সঙ্গীর সঙ্গে সময় না মিললে বা কর্মব্যস্ততায় আবার অনেকেরই ঘুরতে
ভারতের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের নাম হয়তো জানেন, কিন্তু তাদের সন্তানদের সম্পর্কে কতটুকু জানা আছে? এই ধনকুবেরদের সন্তানরা তাদের বিলাসবহুল বিয়ে আর লাইফস্টাইলের জন্য মাঝে মাঝেই খবরের শিরোনাম হন। তবে এর
বিলিওনিয়ার বা শতকোটিপতিরা খুবই ক্ষমতাবান মানুষ। পৃথিবীজুড়ে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের ওপর তাঁদের যে শুধু বিপুল প্রভাব থাকে, তা-ই নয়, তাঁদের বড় ভূমিকা রাখেন আন্তর্জাতিক রাজনীতি থেকে শুরু করে, গণমাধ্যম, পরোপকার এবং
ইচ্ছে ছিল পড়াশোনা শিখে বড় কোনো কর্মকর্তা হয়ে মানুষের সেবা করার। তবে দারিদ্রের কষাঘাতে ধুলিসাৎ হয়ে যায় সেই স্বপ্ন। অভাব অনটনের সংসারে শেষ পর্যন্ত উচ্চ মাধ্যমিকের গন্ডিটা পেরোনো হয়নি শাপলার।
শাহাবুদ্দীন তালুকদার ২০০১ সালে বাবার দেওয়া ৬০ টাকা নিয়ে বরিশাল থেকে চট্টগ্রাম এসেছিলেন কাজের সন্ধানে। তখন বয়স মাত্র ১৫/১৬ বছর।সেই শাহাবুদ্দীন তালুকদার এখন সমগ্র চট্টগ্রাম বিভাগে প্রসিদ্ধ ৪৫টি কাচ্চি বিরিয়ানির
‘চা’ বিক্রি করে এখন কোটিপতি ‘ড্রপআউট চাওয়ালা’ সানজিত কুণ্ডু। ভারতীয় বংশোদ্ভূত সানজিত পড়াশোনা শেষ না করে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে একটি চায়ের দোকান দেন। মাত্র এক বছরের ব্যবধানে তিনি এখন কোটিপতি। ভারতীয়