সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে লালমনিরহাটের পাটগ্রামের দহগ্রাম সীমান্ত দিয়ে ভারতে ঢোকেন এই আলোচিত পুলিশ কর্মকর্তা।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পাচারকারীদের এ সংক্রান্ত কয়েকটি কথোপকথনের অডিও রেকর্ড ভাইরাল হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে লালমনিরহাটসহ সারা দেশে তুমুল আলোচনা ও গুঞ্জনের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) অর্থ সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দহগ্রামের ডাঙ্গাপাড়া ওলেরপাড় এলাকার ওসমান গণির ছেলে চোরাকারবারি শুভ স্থানীয়দের হাতে ধরা পড়েন। সোমবার রাতে পুলিশ কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার সরকারকে দহগ্রাম সীমান্ত পথ দিয়ে ভারতে পার করে দেওয়া হয় বলে স্বীকার করেন শুভ।
একটি বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তা পঙ্কজ, দহগ্রামের আকছেদুল, মমিন, লম্বা শাহীন, ফারুক, রাজিব, শামীম ও মকছেদুলের সহায়তায় বিপ্লবকে সীমান্ত পার করে দেওয়া হয়। বিপ্লবকে জলঢাকা মীরগঞ্জের মিঠু, নিশাদ ও রুবেল পাটগ্রামে আনতে সহায়তা করে। সীমান্ত পার করার সময় দেড় লাখ টাকা নেওয়া হয়।
এ বিষয়ে পাটগ্রাম থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সাঈদ চৌধুরী বলেন, বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে। বিজিবিও বিষয়টি তদন্ত করছে।