বাংলাদেশের গ্রামীন জনপদে আপনি গ্রামীন সংস্কৃতির স্বাদ পাবেন। গ্রামের মানুষের সহজ সরল জীবনযাপন তাদের অনাবিল মুখের হাসি আপনাকে মুগ্ধ করবে। তাইতো বিদেশী পর্যটকদের একমাত্র আকর্ষন গ্রাম এবং গ্রামীন জনপদ। তাদের
ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ।ছয়টি ঋতুর বৈচিত্রময় প্রভাব সর্বত্রই পরিলক্ষিত। গ্রীষ্মকালের আসল রূপটি দেখতে হলে আপনাকে আসতে হবে বাংলাদেশে। নদীর স্বচ্ছ পানিতে প্রান ভরে গোসল, মজা করে গ্রীষ্মকালিন ফল খেতে বা ফলের
ঋতুর রানি শরৎ মানেই কাশফুল আর নীলাকাশের চিরায়ত বাংলা। বাঙালির সামনে শরতের অপার সৌন্দর্য উপস্থাপন করেছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বলেছেন, ‘শরৎ তোমার অরুণ আলোর অঞ্জলি, ছড়িয়ে গেল ছাপিয়ে মোহন অঙ্গুলি’।
হ্রদ-পাহাড়ের শহর রাঙামাটিতে এখন বাঁশির সুর ভাসছে। বৈসাবি আসছে। তাই এই আবাহনী গানের সুর তুমুল আলোড়ন তুলছে হ্রদ আর পাহাড়ে। কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণীরা হাতে হাত ধরে পাড়ায় পাড়ায় বেড়াতে শুরু করেছে।
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
বাঙালির সনাতন হিন্দুদের পার্বণের কোনো শেষ নেই। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি পার্বণ হচ্ছে দোল দোল পূর্ণিমা বা দোল উৎসব। দোলকে রঙের উৎসব বলা হয়, যা ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে উদ্যাপিত
বাংলাদেশের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর পরতে পরতে লুকিয়ে আছে নতুন রঙের ছটা। একটি স্বতন্ত্র জাতিসত্ত্বার যে সব বৈশিষ্ট্য রয়েছে, আদিবাসী জনগোষ্ঠীর তা রয়েছে। ভিন্ন জীবনধারা, বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি আর অনন্য শিল্পশৈলীর অফুরান মিশ্রণে
ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ।ছয়টি ঋতুর বৈচিত্রময় প্রভাব সর্বত্রই পরিলক্ষিত। গ্রীষ্মকালের আসল রূপটি দেখতে হলে আপনাকে আসতে হবে বাংলাদেশে। নদীর স্বচ্ছ পানিতে প্রান ভরে গোসল, মজা করে গ্রীষ্মকালিন ফল খেতে বা ফলের
নববর্ষ। বাঙালি জাতীয়তাবাদের অন্যতম বিশেষ এই দিনটিতে মানুষকে আজ ঘরবন্দি থাকতে হচ্ছে। বিশ্বজুড়ে চলমান মহামারী কেটে উঠুক বিশ্ববাসী, মানুষের মাঝে ফিরে আসুক শান্তি, স্বাচ্ছন্দ্য, স্বাধীনতা। খুব দ্রুত স্বাভাবিকতা ফিরে আসুক,