নতুন রূপ পাবে সৌদি আরবের আভা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ এ নিয়ে একটি নতুন মহাপরিকল্পনা প্রকাশ করেছেন। এ প্রকল্পের প্রাথমিক লক্ষ্য হচ্ছে,
সদ্য নির্মিত ডাজিং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে প্রতি ঘন্টায় ৩০০টি বিমান উড্ডয়ন বা অবতরন করতে পারবে। ডাজিং বিমান বন্দরটি সম্পূর্ণ স্টীলের কাঠামোর উপর তৈরী করা হয়েছে। এর সাথে সবচাইতে বেশি ব্যবহার
দূর পশ্চিমের দিকে যাত্রা করলেই মধ্যপ্রাচ্য সামনে পড়ে। আরব রাষ্ট্রসমূহের সেই ট্রানজিট শহরগুলোর নাম ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি, জেদ্দা কিংবা দুবাই। ইতিপূর্বে ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি হয়ে যাতায়াত করেছি।
বিমানবন্দর ছাড়া আমরা একটা দেশের কথা ভাবতেই পারি না। অনেকেই জানেন না যে, বিশ্বের এমন কিছু দেশ আছে যেখানে কোনো বিমানবন্দর নেই! দেশগুলো প্রমাণ করছে যে, বিমানবন্দর সবসময় প্রয়োজনীয় নয়।
কয়েক সপ্তাহ পর পরই স্ত্রী আর দুই সন্তানকে নিয়ে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দরে হাজির হন হিসকান্দার জুলকারনাইন। তাঁদের গন্তব্য জুয়েল, টার্মিনাল ১–এর সঙ্গে যুক্ত শপিংমল। বিখ্যাত কানাডীয় স্থপতি মোশে সাফদি ও
পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট হচ্ছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। হিথ্রো এয়ারপোর্ট ইউরোপের সব চেয়ে বড় এয়ারপোর্ট। প্যাসেন্জার চলাচলের দিক দিয়ে পৃথিবীর ৭ম স্থানে আছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। শুধুমাত্র ২০১৮ সালে ৮১মিলিয়ন যাত্রী
বিশ্বের নবম সেরা বিমানবন্দরের তালিকায় জায়গা করে নিল কলকাতার নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। শুধু তাই নয়, বিশ্বের সেরা বিমানবন্দরের স্বীকৃতি পেল ভারতের আরও দুটি এয়ারপোর্ট। কোন কোন বিমানবন্দর সেই
ডাজিং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে প্রতি ঘন্টায় ৩০০টি বিমান উড্ডয়ন বা অবতরন করতে পারবে। ডাজিং বিমান বন্দরটি সম্পূর্ণ স্টীলের কাঠামোর উপর তৈরী করা হয়েছে। এর সাথে সবচাইতে বেশি ব্যবহার করা হয়েছে
বর্তমান বিশে^ সবচেয়ে বৃহত্তম এয়ারপোর্ট হচ্ছে আটলান্টা এয়ারপোর্ট। প্রতিদিন সবচেয়ে বেশি যাত্রী উঠানামাকরে এই এয়ারপোর্ট। সবচেয়ে বেশি অভ্যন্তরীন ও আন্তার্জাতিক এয়ারলাইন্স হ্যান্ডেল করে এই এয়ারপোর্ট। গত ২১ বছর ধরে আটলান্টা
দুবাইয়ের পর কাতারের হামাদ ইন্টারন্যাশনাল এয়াপোর্ট মধ্য প্রাচ্যের সবচেয়ে সর্বাধুনিক সুবিধা সম্বলিত এবং ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট। ২০২২ সালে ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ হতে যাচ্ছে কাতারে। শুধুমাত্র ওয়ার্ল্ড কাপের কারনে যাত্রীর সংখ্যা দ্বিগুন