সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভিসা জটিলতায় পড়েছেন বাংলাদেশিরা। ভিজিট ছাড়া অন্যান্য বেশিরভাগই ভিসাই পাচ্ছেন না তারা। দুবাইতে উচ্চপদস্থ চাকরিতে ভিসা মিললেও দরকার পড়ছে উচ্চশিক্ষার সনদ। এ জন্য দালালের খপ্পরে পড়ে জাল সনদ
একটু স্বচ্ছলভাবে বেঁচে থাকার তাগিদে প্রতিনিয়ত হাজারো বাংলাদেশি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমায়। জীবিকার তাগিদে মাতৃভূমির সকল মায়া তুচ্ছ করে, পরিবার পরিজনকে ফেলে ‘প্রবাসী’ পরিচয়ে কাটিয়ে দেয় যুগ যুগান্তর। অনেক
‘স্বামীর অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে বাবার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলাম। হতদরিদ্র মা–বাবার নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা। মনে মনে ঠিক করলাম বিদেশে যাব। টাকা আয় করে জমি কিনব, বাড়ি বানাব।
জেলখানা তার ঠিকানা নয়, তবুও তুরস্কের ইস্তাম্বুলে বন্দি জীবন কাটাচ্ছেন এক বাংলাদেশি অভিবাসী। তার নাম আসাদ (ছদ্মনাম)। অভাব অনটনের পরিবারে স্বচ্ছলতা ফেরাবেন বলে গেছিলেন মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরাকে। তারপর নিয়তির যাঁতাকলে
বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য সম্ভাবনার দুয়ার খুলেছে ইতালির শ্রমবাজারে। কৃষি, নির্মাণ শিল্প, পর্যটন ও জাহাজ নির্মাণ শিল্পে দক্ষ কর্মী নেবে দেশটির সরকার। জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো বিএমইটি বলছে, চাহিদামত দক্ষ
আবুধাবিতে রোগীদের যত্নসহকারে চিকিৎসা করেন ডাক্তার রোকসানা মুহাম্মদ। বিশেষ করে সময় নিয়ে দেখে সুন্দর ও মানবিক ব্যবহার দিয়ে বেশিরভাগ রোগীদের চেম্বারেই মানসিকভাবে সুস্থ করে তোলেন। এভাবে বাংলাদেশিসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের
স্বপ্নের ইউরোপ যেতে কে না চাই? মধ্যপ্রাচ্যের ভিসানীতিতে আটকেপড়া প্রবাসীদের কাছে ইউরোপ মানেই স্বাধীনতা ও সফলতা। যখন এই সুযোগ চালু হয় তখন তো স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দিতে চেষ্টা চালাতে হবেই।
কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ আসিকুজ্জামান বলেছেন, ইদানিং অনেকে কুয়েতে এবং দেশে ইমো, হোয়াটস অ্যাপসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিসা বিক্রির প্রতারণা করে যাচ্ছে। আমরা এ বিষয়ে খোঁজ-খবর রাখছি,
২০১৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত ফ্রান্স এবং যুক্তরাজ্যের মধ্যে অবস্থিত ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে এক লাখেরও বেশি অনিয়মিত অভিবাসী যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। চলতি সপ্তাহের বুধ এবং বৃহস্পতিবারের মধ্যে ফরাসি উপকূল থেকে
ওমানের আইনের ফাঁক-ফোকরে পড়ে কাজ হারাচ্ছেন বাঙালিরা। যাদের হাতে কাজ থাকছে, তাদের উপার্জনও নেমে এসেছে প্রায় শূন্যের কোটায়। এ অবস্থায় তাদের দুর্দশার কথা শোনার জন্য সালালাহে নেই কোনো দূতাবাস সুবিধাও।