ভ্রমণপিপাসুদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের ঘুরে বেড়ানোর জন্য অন্যতম পছন্দের জায়গা মালদ্বীপ। বর্তমান সময়ে অভিনয় শিল্পীদের মধ্যে অনেকেই বিয়ের পর হানিমুনের জন্য বেছে নিচ্ছেন এই মালদ্বীপকেই। আর সে কারণেই হয়তো দক্ষিণ
ভ্রমণ মানুষকে এনে দেয় দারুণ ও মনোমুগ্ধকর অভিজ্ঞতা। নিজেকে ও প্রকৃতিকে জানার জন্য, একঘেয়ে জীবন থেকে নিস্তার পেতে মানুষ এখন বেরিয়ে পড়ছে প্রকৃতির সান্নিধ্য পেতে, অজানার উদ্দেশ্যে। রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার টানে
রাতে ব্যাংকক বিশ্বব্যাপী তার ক্লাব, বার, অপমানজনক অনুষ্ঠান, গোলমালের ডিস্ক, মহান রেস্টুরেন্টের জন্য বিখ্যাত। ব্যাংককের সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় নাইটলাইফ বিশ্বের কোন প্রতিযোগী নেই। যদি আপনি থাইল্যান্ড রাজধানীতে প্রথম হন এবং
রোমাঞ্চ ও নতুনের স্বাদ গ্রহণের ইচ্ছে নিয়েই গোয়ায় পাড়ি দিয়েছিলাম মার্চ মাসের শেষে। সাত দিনের জন্য ব্যাকপ্যাক গুছিয়ে এক সন্ধেয় পৌঁছে যাই পানাজি থেকে প্রায় ২১ কিলোমিটার দূরে উত্তর গোয়ার
ইতালির ঐতিহাসিক নগরী ভেনিস। পানির ওপর ভেসে থাকা দৃষ্টিনন্দন প্রাসাদ, তার গা ঘেঁষে একে-বেঁকে বয়ে চলা স্বচ্ছ লেকের জন্য এর খ্যাতি ভুবনজোড়া। ভেনিসের মতো নান্দনিক শহর পৃথিবীতে খুব কমই আছে।
শহর থেকে সওদা কিনে বেশ কয়েকজন প্রবীণ দাঁড়িয়েছেন টিকিট কাটার সিরিয়ালে, লম্বা নৌকার যাত্রী হতে। শখের পর্যটক আমি সেই মুগ্ধরাতে দেখছিলাম লম্বা নৌকাগুলো। আমার তন্দ্রায় খেলে পৃথিবীর নানা প্রান্তের মানুষের
পকেট ফাঁকা, টাকার দেখা নেই বেশ কতদিন, কিন্তু কোথাও তো ঘুরতে যাবার কথা ছিল! তবে কী বসে থাকবেন আর অপেক্ষা করবেন, কবে হাতে টাকা আসবে, কবে আপনি ঘুরতে বের হবেন?
ক্রাবি এর অন্যতম প্রধান আকর্ষণ পরিবেশবান্ধব পর্যটন, এলাকার বিভিন্ন সমুদ্র সৈকত এবং এই এলাকার বিভিন্ন আইল্যান্ড। এদের মধ্যে অন্যতম হলো ফি ফি আইল্যান্ডের ভুবন ভোলানো রুপ।ক্রাবিতে উপভোগ করা যাবে সমুদ্র
সাবমেরিনের পেটে বসে নীল সাগরের দিকে তাকিয়ে ছিলাম। সাবমেরিনটা হেলেদুলে ঠিক যেন পালকির মতো চলছিল। আমি ছোটবেলায় চলে গেলাম। একসময় পড়ার বইয়ের মধ্যে লুকিয়ে খুব জুলভার্ন পড়তাম। তখনকার পড়া ‘টোয়েন্টি
পৃথিবীর ভাসমান শহরের তালিকার শীর্ষে যে শহরের নাম উঠে আসে সেটি হলো ভেনিস। নান্দনিক সৌন্দর্যের ঐতিহাসিক এক নগরী হলো ভেনিস। ইতালির এ শহরটির মতো নান্দনিক শহর পৃথিবীতে খুব কমই আছে।