মরুভূমিতে যেমন মরীচিকা ধাঁধা লাগিয়ে দেয়, এখানেও ঠিক তেমনই। স্পষ্ট দেখছি, এক জায়গায় জলের রং গাঢ় নীল, ঠিক পাশের অংশটাই আবার টারকোয়েজ় ব্লু! কোথাও আবার পান্নারঙা জল। আলাদা আলাদা নয়,
তার এক ছাত্র সোসিওলজির উপর অনলাইন কোর্স করার সময় ‘অস্ট্রেলিয়াতে সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার’ এর উপর এক অ্যাসাইনমেন্ট করতে গিয়ে অস্ট্রেলিয়া কে দেশ হিসেবে উল্লেখের কারণে অ্যাসাইনমেন্টের ওই অংশে প্রফেসর তাকে
ঘুরে বেড়াতে ভালো লাগে সব সময়ই। প্রাকৃতিক অপার সৌন্দর্য অন্য সবার মতো আমাকেও হাতছানি দিয়ে ডাকে। যে জন্য শুটিংয়ের অবসরে এদিক-সেদিক বেরিয়ে পড়তেও দ্বিধা করি না। আর তা করতে গিয়েই
ঘুরে বেড়ানোর ইচ্ছে কার না থাকে! কম-বেশি সবাই পুরো পৃথিবীটাকে অন্তত একবার দেখতে চায়। টাকা আর প্রবল ইচ্ছে থাকলে অবশ্যই সম্ভব। অনেকের ইচ্ছে আছে, কিন্তু সামর্থ্য নেই। তাদের আশা কিন্তু
সক্রিয় জীবন ব্যাংকক দিন বা রাতে বাধা না। রাতে ব্যাংকক বিশ্বব্যাপী তার ক্লাব, বার, অপমানজনক অনুষ্ঠান, গোলমালের ডিস্ক, মহান রেস্টুরেন্টের জন্য বিখ্যাত। ব্যাংককের সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় নাইটলাইফ বিশ্বের কোন প্রতিযোগী নেই।
আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে না। দুটোই সমান পাল্লা দিচ্ছে চোখ তাতিয়ে দিতে। একটা নারকেলগাছও যে এত আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে
ক্যানাডা দেশটা প্রাকৃতিকভাবে খুব সুন্দর। বেশ সম্পদশালী ধনী দেশ। বিশ্বে শত কোটি মানুষের স্বপ্নের ভুমি হলেও বর্তমান বিশ্ব মন্দার কারণে দেশটি নতুন ইমিগ্রেন্টসদের স্বপ্ন পুরন করতে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। আবাসন সংকট,
পাহাড়, সমতল ভূমি আর সমুদ্রবেষ্টিত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর একটি দেশ মালয়েশিয়া। দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার এ দেশটিকে মূলত চির-বসন্তের দেশ বলা হয়। তবে একই দেশে রয়েছে ভিন্নধর্মী আবহাওয়া। সারা বছর নাতিশীতোষ্ণ থাকা
কমবেশি আমরা সবাই এই পান্ডামিকের বন্দি জীবনের ভুক্তভুগি। ছোটোবড়ো সবাই যেন একই ঘরের মধ্যে থেকে, একই বাতাস গ্রহণ করে, একই মানুষ দেখে হাফিয়ে উঠেছি। একসময়ের “Home sweet home” যেন এখন “Home bitter home” এ
ইতালির ঐতিহাসিক নগরী ভেনিস। পানির ওপর ভেসে থাকা দৃষ্টিনন্দন প্রাসাদ, তার গা ঘেঁষে একে-বেঁকে বয়ে চলা স্বচ্ছ লেকের জন্য এর খ্যাতি ভুবনজোড়া। ভেনিসের মতো নান্দনিক শহর পৃথিবীতে খুব কমই আছে।