যখন বাংলাদেশসহ ভারতীয় উপমহাদেশের দেশগুলোর একাংশের জনগণের স্বপ্নের ঠিকানা আমেরিকা, তখন সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে আমেরিকার নাগরিকেরাই দেশ ছেড়ে পরিবার নিয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন অন্য দেশে। ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম আনন্দবাজার একটি প্রতিবেদনে
লিবিয়ার বেনগাজি শহরের গানফুদা ডিটেনশন সেন্টারে আটক পড়া ১৫১ বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহযোগিতায় তাদের উদ্ধার করে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রচেষ্টায় তাদের দেশে পাঠানো হয়। মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর)
জাপানের রাজধানী টোকিওর ‘ডন ক্যাফে’ দেখতে সাধারণ রেস্তোরাঁর মতোই। কিন্তু কফি প্রস্তুতকারক ও পরিচারকদের পাশাপাশি সেখানে রোবটও কাজ করে। কয়েকটি রোবট চেয়ারে বসে অতিথিদের সঙ্গে গল্পগুজব করে। কয়েকটি আবার অর্ডার
৮২ দেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা অন অ্যারাইভাল সুবিধা ঘোষণা করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত, অর্থাৎ মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি ভ্রমণে আগে থেকে ভিসা সংগ্রহ করতে হবে না। এই দেশগুলোর নাগরিকরা সেখানে পৌঁছে ভিসা
গেল বছর থেকে সুইডেনে চালু রয়েছে চাকরি খোঁজার জন্য স্বল্প মেয়াদী বিশেষ ভিসা ব্যবস্থা। মূলত উচ্চ দক্ষতা সম্পন্ন বিদেশি নাগরিকদের জন্য এ ভিসা ব্যবস্থা চালু করা হলেও কঠোর অভিবাসন নীতি
উচ্চশিক্ষার জন্য বরাবরই শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষে ছিল কানাডা। দেশটিও অভিবাসীদের সেখানে স্বাগত জানায়। যে কারণে প্রতি বছর বিভিন্ন দেশ থেকে স্রোতের মতো শিক্ষার্থীরা দেশটিতে প্রবেশ করছে। বর্তমানে কানাডাজুড়ে তীব্র আবাসন
ইরানে হিজাব ছাড়া নারীদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়ায় একটি ওয়াটার পার্ক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে স্থানীয় গণমাধ্যম সোমবার জানিয়েছে। সিদ্ধান্তটি ইসলামী প্রজাতন্ত্রের কঠোর পোশাক নীতি পালনে ব্যর্থ নারী ও ব্যবসার
ভারতের মুম্বাইয়ের একটি ফ্ল্যাট থেকে এক এয়ার হোস্টেসের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এই ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে ওই ভবনের ঝাড়ুদারকে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা
সরকরী-বেসরকারী উড়ান সংস্থার রহস্যজনক কর্মকান্ড ও নানামুখি অপ তৎপড়তায় দক্ষিণাঞ্চলের একমাত্র বিমান বন্দরটির জবনিকা কম্পমান। ফলে ইতোমধ্যে শতাধিক কোটি টাকা বিনিয়োগের বরিশাল বিমান বন্দরের ভবিষ্যত সম্পূর্ণ অনিশ্চয়তার মুখে। অথচ নিকট
ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসে গত এক দশকে দ্বৈত নাগরিক বা একাধিক পাসপোর্টধারীর সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে। সম্প্রতি ব্রিটিশ সরকারের এক পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যে দ্বৈত নাগরিকের সংখ্যা