সাম্প্রতিক বছরগুলোতে গ্রিস, স্পেন, পর্তুগালসহ ইইউভুক্ত দেশগুলোতে বেড়েছে বিনিয়োগের মাধ্যমে গোল্ডেন ভিসায় নাগরিকত্ব আবেদনের হার। ২০১১ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ইউরোপীয় রেসিডেন্সি এবং সিটিজেনশিপ ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম বা গোল্ডেন ভিসার আওতায়
কানাডায় ১০ লাখের বেশী চাকরির সুযোগ রয়েছে। ২০২১ সালের মে মাস পর্যন্ত ৩ লাখ চাকরির পদ শূন্য ছিল। সে সংখ্যা বেড়ে ১০ লাখ ছাড়িয়েছে।এ বছরের মে মাসের ‘লেবার ফোর্স সার্ভে’
মৌসুমি কর্মী নেওয়ার ক্ষেত্রে ইউরোপের অভিন্ন কোনো নীতি নেই। প্রতিটি দেশের আছে নিজস্ব নীতিমালা। ইউরোপের দেশগুলোতে মূলত কৃষিখাতেই মৌসুমি কর্মীর প্রয়োজন হয় সবচেয়ে বেশি। মৌসুমি কর্মীদের জন্য বছরের একটি নির্দিষ্ট
২০১১ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ইউরোপীয় রেসিডেন্সি এবং সিটিজেনশিপ ইনভেস্টমেন্ট প্রগ্রাম বা গোল্ডেন ভিসার আওতায় এক লাখ ৩২ হাজারেরও বেশি অভিবাসী ইইউভুক্ত দেশগুলোতে নাগরিকত্ব পেয়েছেন। অর্থনীতি বিষয়ক সংবাদমাধ্যম বিজ নিউজ
২০২০-২১ অর্থবছরে অস্ট্রেলিয়ার বিজনেস ইনোভেশন এন্ড ইনভেস্টভেন্ট প্রোগ্রামটির পরিসর এখন দ্বিগুন হয়েছে, বার্ষিক অভিবাসন কর্মসূচিতে এই খাতে আছে ১৩,৫০০-এরও বেশি ভিসা। গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো ২০১২ সালে শুরু হওয়া বিজনেস ইনোভেশন এন্ড ইনভেস্টভেন্ট ভিসার মাধ্যমে
চুক্তি অনুযায়ী একজন ইমিগ্রেশন কন্সাল্টেন্টের দায়িত্ব অন্যকে ন্যস্ত করা যায় না। চুক্তিপত্রে এলিজাবেথ নামের এক কানাডীয় কনসালটেন্টের নাম লেখা আছে। নিয়মানুযায়ী, তিনিই এ চুক্তি স্বাক্ষর করার কথা। তার মানে, বিষয়টি
দক্ষিণ-পূর্ব গোলার্ধ্বে অবস্থিত দেশ নিউজিল্যান্ড একটি শান্তিপূর্ণ, সমৃদ্ধ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যমন্ডিত দেশ হিসেবে সুপরিচিত। পৃথিবী জুড়েই অভিবাসীদের জন্য নিউজিল্যান্ড অন্যতম একটি কাঙ্খিত গন্তব্যস্থল। প্রতিবছর স্কিল-বেজড বা পেশাগত দক্ষতার ভিত্তিতে মাইগ্রেশনের
জার্মানিতে বসবাসরত অভিবাসীদের নাগরিকত্ব দেয়ার নিয়ম শিথিল করতে চায় দেশটির সরকার৷ পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে অভিবাসীদের দ্বৈত নাগরিকত্ব ও জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের সুবিধাও মিলবে৷ অভিবাসীদের নাগরিকত্ব গ্রহণেরপ্রক্রিয়া সহজ করার উদ্যোগ নিয়েছে জার্মানির
মাল্টায় নবনিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার আসুদ আহ্মেদ আজ সকালে সেদেশের রাষ্ট্রপতি ভবন সান এন্টন প্যালেস -এ রাষ্ট্রপতি ড. জর্জ ভেল্লার কাছে মাল্টায় বাংলাদেশের অনাবাসী হাইকমিশনার হিসেবে তার পরিচয়পত্র পেশ করেন। এ
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্র ফিনল্যান্ডে বৈধ অভিবাসনের নানা পন্থা রয়েছে। ইনফোমাইগ্রেন্টস জানাচ্ছে এই দেশে অভিবাসনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য। স্বল্পমেয়াদী ভিসায় ফিনল্যান্ডে আসতে প্রয়োজন পড়ে শেঙ্গেন ভিসার। কিন্তু এই প্রতিবেদনে আমরা তুলে ধরছি ফিনল্যান্ডে দীর্ঘমেয়াদী অভিবাসনের বৈধ পন্থাগুলি। শিক্ষার্থী ভিসা ৯০ দিনের বেশি সময়ের জন্য পড়াশোনা করতে গেলেই ফিনল্যান্ডে শিক্ষার্থী বা স্টুডেন্ট ভিসা দরকার। দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন করে ভিসা হাতে পেয়ে ফিনল্যান্ডে আসার পর পড়াশোনার মেয়াদের জন্য রেসিডেন্স পারমিটের আবেদন করতে হয়। এই পারমিট দুই বছরের জন্য সাধারণত দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু পড়াশোনার মেয়াদ দুই বছরের কম হলে এই পারমিটের মেয়াদও কম হয়। কিন্তু রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন বিচারাধীন থাকাকালীন কোনো ব্যক্তি শিক্ষার্থী হিসাবে থাকার অনুমতির আবেদন করতে পারবেন না। ডিপোর্টেশন বা নিজদেশে প্রত্যর্পণের আদেশ পাওয়া ব্যক্তিও পারবেন না শিক্ষার্থী ভিসার আবেদন করতে। শিক্ষার্থীদের আবেদন করার সময় দেখাতে হবে যে তাদের কাছে ফিনল্যান্ডে জীবনযাপনের জন্য পর্যাপ্ত অর্থ রয়েছে। প্রতি মাসে অন্তত ৫৬০ ইউরো দেওয়া তাদের পক্ষে সম্ভব, এই মর্মে প্রমাণ দেখাতে হবে আবেদনের সময়। প্রতীকী ছবি কাজ করার অনুমতি বা জব ভিসা চাকরি করতে বা ব্যবসা করতে ফিনল্যান্ডে নির্দিষ্ট ভিসা প্রয়োজন। ভিসার শর্ত উপেক্ষা করলে রয়েছে মোটা অংকের জরিমানা। ফিনল্যান্ডে পড়াশোনা শেষ করে ও পড়াশোনা করার জন্য যথাযথ শিক্ষার্থী ভিসা রয়েছে এমন কোনো ব্যক্তি চাইলে ’জব সিকিং ভিসা’ বা কাজ খোঁজার জন্য বিশেষ ভিসার আবেদন করতে পারেন। কিন্তু যদি অন্য কোনো ধারায় দেশটিতে থাকার অনুমতি দেওয়া হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে দেখা যায় বেশির ভাগেরই ভিসার সাথেই দেওয়া হয়েছে কাজের অনুমতি। কিন্তু শুধু কাজ করতে ফিনল্যান্ডে জব ভিসা দেওয়ার বেশ কিছু শর্ত রয়েছে। প্রথমত, ফিনল্যান্ডে ওয়ার্ক পারমিট বা জব ভিসা পেতে গেলে ন্যূনতম বেতন পেতে হয়। নিয়োগপত্রে বলা থাকতে হবে যে কাজের জন্য প্রদত্ত বেতন ভিসার আবেদনকারীর জীবনযাপনের জন্য পর্যাপ্ত। ফিনল্যান্ডে বছরে মাথাপিছু ১২ হাজার ইউরোর ন্যূনতম বেতনের প্রয়োজন কোনো ব্যক্তির ওয়ার্ক পারমিটের জন্য। কিন্তু এই অংক এক একজনের জন্য এক একরকম। পারিবারিক পুনর্মিলন