চলতি বছরের বিলিয়নিয়ার তালিকা প্রকাশ করেছে ফোর্বস। এই তালিকা অনুযায়ী, বর্তমানে পৃথিবীতে ২ হাজার ৭৮১ জন বিলিয়নিয়ার রয়েছেন। তাঁদের সবার সম্পদ একসঙ্গে যোগ করলে হয় ১৪.২ ট্রিলিয়ন ডলার। ফোর্বসের সর্বশেষ
হরিয়ানার কুরুক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে বায়োটেকনোলজি পড়ার সময় নিধি এবং শিখর সিংহের পরিচয়। সেখানেই প্রেম। নিধির বরাবরই ইচ্ছা ছিল মার্কেটিংয়ের চাকরি করার। পড়াশোনা শেষ করে নিধি একটি মার্কিন সংস্থায় মার্কেটিং এবং বিজনেস
পড়াশোনা, সংসার—সব কিছু সুন্দরভাবে এক হাতে সামলান তিনি। এরই ফাঁকে করেন ফ্রিল্যান্সিং। গড়ে তুলেছেন ফ্রিল্যান্সিং শেখানোর প্রতিষ্ঠান লিডিং লাইট। মাসে আয় করেন চার লাখ টাকা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা
বাংলাদেশি নারী নাজমুন নাহার। ভ্রমণপিপাসু নাজমুন নাহারের অদম্য ইচ্ছা ছিল তিনি দেশ ভ্রমণ করে রেকর্ড গড়বেন। আর বাংলাদেশকে নিয়ে যাবেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। সেখানে ওড়াবেন বাংলাদেশের পতাকা। বছরের পর বছর
পারিবারিক অশান্তি সহ্য করতে না পেরে মাত্র ১৫ বছর বয়সে বাড়ি ছাড়েন তিনি। সেসময় হাতে ছিল মাত্র ৩০০ টাকা। এক জোড়া জুতা আর দুটি জামা নিয়ে বের হয়ে তিনি আজ
মাত্র ২৭ বছর বয়সেই ৯ হাজার কোটি টাকার মালিক এক বাঙ্গালী তরুণী! মাত্র সাতাশ বছর বয়সে অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখালেন এক বঙ্গতনয়া। তাঁর নাম অঙ্কিতি বসু। ব্যবসা শুরু করেছিলেন মাত্র
তানজিম আশরাফুল হক। পোশাক ব্র্যান্ড তানজিম ও এক্সটেসির কর্ণধার। পোশাকের খুচরা ব্যবসা করে মাত্র কয়েক বছরে শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক বনে গেছেন। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের মাটিতে গড়েছেন মিলিয়ন
ছোটবেলা থেকেই বড় হয়েছেন অভাবের সঙ্গে। কখনো রাত কাটিয়েছেন না খেয়েই। পরিবারের বাড়তি আয়ের আশায় বাবার সঙ্গে কাজ করেছেন কুলি হিসেবে। তখন থেকেই শুরু হয় তার কঠোর পরিশ্রম ও সংগ্রামের
ব্রিটিশ শাসিত ভারতের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী সিমলার একটি হোটেলে চাকরি করতেন মোহন সিং ওবেরয়। সে সময়ে যে ঘরটিতে তিনি থাকতেন, তার দৈর্ঘ্য ছিল ১০ ফুট। প্রস্থেও প্রায় একই ছিল। ‘দ্য সেসল’
মঙ্গলবার জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করলেন ওয়ো সংস্থার মালিক রীতেশ আগরওয়াল। নয়াদিল্লির বিলাসবহুল হোটেলে বিয়ের অনুষ্ঠান সারলেন তিনি। গীতাংশা সুদের সঙ্গে চারহাত এক করেছেন রীতেশ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং রাষ্ট্রপতি