দীর্ঘ সফরে ক্লান্তি থাকে, আবার কখনো থাকে তীব্র আকাঙ্খা। ক্লান্তিকে ভুলিয়ে দেয় তা। বার্লিন বোধহয় এগুলোকে ছাপিয়ে উঠে অন্য কোন কিছু। এ এক পুরোপুরি রোমাঞ্চের সফর। প্রায় বছরখানেক ধরে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেছি এই সফরটার
প্যারিস এক স্বপ্নের শহর। বিশ্বের সবচেয়ে বেশীসংখ্যক পর্যটকের গন্তব্যস্থল এই আলোকিত প্যারিস শহরে, প্রতিবছর প্রায় ৩ কোটি ট্যুরিস্ট আসে এই শহর ভ্রমণ করতে। দুই হাজার বছরেরও বেশি ঐতিহ্যের অধিকারী এই
কেরল ভ্রমণের পরিকল্পনা আমাদের দীর্ঘদিনের। অবশেষ চার বন্ধু মিলে বেরিয়ে পড়লাম। ইন্টারনেট ঘেঁটে সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করে নিলাম আগে থেকেই। কোচি, মুন্নার, থেকাডি হয়ে অবশেষে পৌঁছলাম আলেপ্পি। রাস্তায় ইডলি ধোসা
নীচে আদিগন্ত নীল সমুদ্র, ঝাঁকুনি দিয়ে নামতে থাকে আমাদের প্লেনটা, এরিয়াল ভিউয়ে নীল এজিয়ান সমুদ্রে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে কালো আগ্নেয় শিলার খাড়া পাহাড়। ছোটো ছোট সাদা ঢেউ। আর অজস্র
সুইজারল্যান্ড অনেকের মতো আমারও স্বপ্নের দেশ। ছোটবেলায় প্রথম যখন বিভিন্ন দেশের নাম পড়তে শিখি, তখন কেন যেন নিজের দেশের নামের পর সুইজারল্যান্ড নামটাই আমাকে বেশি আকৃষ্ট করতো। দেশটি নিয়ে মনে
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
ফাং নাগা নামের ছোট্ট ভিন্ন একটা দ্বীপ। দ্বীপটি থাইল্যান্ডের পর্যটন শহর ফুকেট থেকে প্রায় দুই ঘণ্টার দূরত্বে। সরাসরি ফুকেট থেকে নৌকায় কিংবা গাড়িতে করে পাতং জাহাজ ঘাট এবং সেখান থেকে
পৃথিবীর অন্যতম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত দেশ ভারত মহাসাগরের দ্বীপ রাষ্ট্র মালদ্বীপ। প্রকৃতি এখানে এমনভাবে সেজেছে যে মানুষ মুগ্ধ না হয়ে পারে না! তাই তো পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের মানুষও কর্মব্যস্ত
ঘুরে বেড়াতে ভালো লাগে সব সময়ই। প্রাকৃতিক অপার সৌন্দর্য অন্য সবার মতো আমাকেও হাতছানি দিয়ে ডাকে। যে জন্য শুটিংয়ের অবসরে এদিক-সেদিক বেরিয়ে পড়তেও দ্বিধা করি না। আর তা করতে গিয়েই
গতকাল খুব ধকল গেছে শরীরে। ভোর সকালে হোটেল থেকে বেরিয়ে ব্লু মাউন্টেইন দেখে আবার হোটেলে ফিরে আসতে গভীর রাত হয়ে যায়। তাই আজ দূরের কোন প্রোগ্রাম রাখিনি। গাইডকে আগেই বলে