প্রথমবার বাসে কলকাতায় যাওয়া হল। দুবোন মিলে ১৪ ডিসেম্বর রওনা হয়ে ১৫ তারিখ কলকাতায় থেকে ১৬ ডিসেম্বর হাওড়া থেকে শান্তি নিকেতন এক্সপ্রেসে চেপে দুপুরের নাগাদ বোলপুর স্টেশনে পা রাখলাম। এখানে
আমরা রাজস্থানের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিলাম ৩ অক্টোবর। দুর্গাপূজার নির্ঘণ্ট অনুসারে সেদিন ছিল পঞ্চমী তিথি। আমাদের ট্রেন ছিল অনন্যা এক্সপ্রেস। কলকাতার চিতপুর স্টেশন থেকে দুপুর ১টা ১০ মিনিটে। এবার আমদের
ভারতীয় উপমহাদেশের বহু ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী প্রাচীন নগরী কলকাতা। হুগলি নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত এই জনবহুল শহরটি ভারতের সবচেয়ে পুরোনো ও একমাত্র প্রধান নদী বন্দর। বিখ্যাত সব রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিদের
প্রথমত, মেঘালয় সরকার চায় তাদের রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশ সীমান্তে অনেক ‘বর্ডার হাট’ গড়ে উঠুক—যেখানে সীমান্তের দুপাড়ের মানুষই তাদের নিজ নিজ মুদ্রায় নানা ধরনের জিনিসপত্র বেচাকেনা করতে পারবে। মেঘালয় ও বাংলাদেশের
সিলং মেঘালয়ের রাজধানী। ভারতে বেড়ানোর জন্য সিলং বেস্ট ডেষ্টিনেশন। সৃষ্টিকর্তা যেন তার নিজ হাতে সিলং বানিয়েছেনযা স্বচক্ষে না দেখলে বিশ^াস করা যাবে না। প্রায় ৫ হাজার ফুট উপরে অবস্থিত সিলং
আমাদের পাশের বিশাল প্রতিবেশী দেশ ভারত। বুকে ধারণ করে আছে হাজার বছরের সভ্যতা এবং সংস্কৃতির ইতিহাস। বিশাল এই ভারতবর্ষ শুধুমাত্র ইতিহাস-ঐতিহ্যেই নয়, প্রাকৃতিকভাবেও যথেষ্ট বৈচিত্র্যপূর্ণ। বলা হয়ে থাকে, ভারতবর্ষ ভ্রমণ
মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি বাঁকের পরে বাঁক পেরোনোর রহস্য দেখতে চাইলে যেতে হবে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং এ। রবীন্দ্রনাথের অনেক লেখায় শিলংয়ের কথা এসেছে বার বার। তখনই সিদ্ধান্ত নিই শিলং যাবোই। তাই
মুম্বই। আরব সাগরের ধারে দেশের বাণিজ্য নগরী এটি। আর এই শহরের সবচেয়ে নাম করা রাস্তাটির নাম নেতাজি সুভাষচন্দ্র মার্গ। তবে এই নামটা পোশাকী। আসলে এটি হল মুম্বইয়ের বিখ্যাত মেরিন ড্রাইভ।
মাঝে কিছুদিন গরমের দাপট কমলেও আবারও হুহু করে বাড়ছে তাপমাত্রা। তারসাথে ছেলেমেয়েদের স্কুলের ছুটিও পড়ে গেছে। তাই তাই সবাই উড়ু উড়ু মনে পাহাড় ঘুরতে (Travel) বেরোচ্ছেন। তবে অনেকেই আবার পাহাড়ে
পেপে, কলা, নারিকেল গাছে ছাওয়া কোভালাম বিচ দেখতে অনেকটা ধনুকের মতো। নীল আকােেশর নীচে সমুদ্র, প্রশস্তবেলাভূমি আর ছোট বড় রেস্তোরা। সারাটি বছর জুড়ে, বিদেশী পর্যটকদের ভীড় লেগেই থাকে।অনেকে তো এর