কেরালায় কয়েকদিন বেড়িয়ে আসলে আপনার মনে হবে, এ যেন এক ভিন্ন ভারত। ভারতের অন্য প্রদেশের সঙ্গে কেরালার তেমন কোনো মিল নেই। মানুষ থেকে শুরু করে, তাদের ভাষা, শিক্ষা, সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস,
অন্যের উপলক্ষের সাথে গেঁথে দেয়ায় আমি বেশ পারদর্শী। আর তাই স্ত্রীর জন্মদিনের দিন তাকে সারপ্রাইজ এর নামে সিকিম ভ্রমণের একটা ট্যুর প্ল্যান হাতে দিয়ে দিলাম। নিজের ভ্রমণের বাসনাকে জন্মদিনের উপহার
পেপে, কলা, নারিকেল গাছে ছাওয়া কোভালাম বিচ দেখতে অনেকটা ধনুকের মতো। নীল আকােেশর নীচে সমুদ্র, প্রশস্তবেলাভূমি আর ছোট বড় রেস্তোরা। সারাটি বছর জুড়ে, বিদেশী পর্যটকদের ভীড় লেগেই থাকে।অনেকে তো এর
দক্ষিণ ভারতের অন্যতম শহর চেন্নাই। এটি তামিলনাড়ু অঙ্গরাজ্যের রাজধানী। ব্রিটিশ ভারতে অঞ্চলটি মাদ্রাজ নামে পরিচিত ছিল। এখানে রয়েছে অনেক দর্শনীয় স্থান। আজ আপনাদের জানাবো চেন্নাইয়ে অবস্থিত ১০টি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে:
গোয়া পৌঁছাতে বারটা থেকে বেশি বেজে গেছে, রাত আড়াইটা। আমাদের সহযাত্রী অনেক ফরেনার। তখন নিজেকেও একটু ট্রাভেলার ট্রাভেলার মনে হচ্ছে। এয়ারপোর্টেই দেখি অমুক ক্যাসিনো তমুক ক্যাসিনোর বিজ্ঞাপন। চোখ সরিয়ে নিলাম,
মুঘল আমলের অনন্য কীর্তি তাজমহল সম্রাট শাহজাহানের চতুর্থ স্ত্রী মমতাজকে স্মরণ করে আগ্রায় স্থাপিত হয়। ১৬৩১ সালে ১৪তম মেয়েকে জন্ম দিতে গিয়ে মমতাজের মৃত্যুর পর মার্বেল পাথর দিয়ে নির্মিত হয়
তুষারময় উপত্যকায় ঘেরা হিমাচল প্রদেশ। এর সৌন্দর্য কারো সঙ্গে তুলনা করা যায় না। হিমাচলের তুষারপাত শুধু ভারতীয়দেরকেই নয়, বরং সারা বিশ্বের পর্যটকদের আকর্ষণ করে। বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় শীতে পর্যটকের
কেরালা কয়েক শতাব্দী ধরে বিকশিত বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির কারণে পরিচিত। কেরালার আছে সবচেয়ে সহজ জীবনধারা, যা তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি ও শিল্প সমৃদ্ধ ইতিহাসের সঙ্গে জড়িত। এখানে আছে বন্যপ্রাণী, সৈকত ও ব্যাকওয়াটার।
এতো বড় একটি দেশ যা ঘুরে বেড়াতে সারাজীবন লেগে যেতে পারে। এর উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলিতে টুরিস্টের সংখ্যা অনুমানিক কম। মেঘালয় রাজ্যটি ভারতের উত্তর-পূর্ব দিকেই। এটি মেঘেদের বাড়ি হিসেবে পরিচিত। এই রাজ্যে
কলকাতাকে বলা হয় “সিটি অফ জয়” অর্থাৎ আনন্দের শহর। ১২ মাসে ১৩ পার্বণের শহর কলকাতার আনন্দ করতে কোন উপলক্ষ লাগে না। এখানকার মানুষ জীবনকে উপভোগ করতে জানে। তাই জীবনকে উপভোগ