শরতের পাহাড় এখন মেঘে সেজেছে। পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে রোদ, মেঘ আর বৃষ্টির খেলা। ভোর থেকেই পাহাড়ে উড়ে বেড়ায় সাদা মেঘের ভেলা। এই সৌন্দর্য দেখতে অনেকেই পাহাড়ে ঘুরতে আসেন। রাঙামাটির বিভিন্ন
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
সমতলের আদিবাসী সম্প্রদায়ের অধিকার নিশ্চিতকরণসহ হারিয়ে যাওয়া ভাষা, শিল্প, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য রক্ষায় ঠাকুরগাঁওয়ে শেষ হয়েছে দু’দিনব্যাপী ন্যাশনাল কনভেনশন ও সাংস্কৃতিক উৎসব। আজ মঙ্গলবার আকচা ইউনিয়নে লোকায়ন পার্কে ইকো-সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট
শরৎকাল মানে কাশফুল। নদীমাতৃক এ দেশের আনাচকানাচে অযত্নে ফুটে থাকে। দোল খায় বাতাসে। শিউলি নাকি কাশফুল—শরৎকাল কার জন্য বিখ্যাত, এ নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। কিন্তু এর সৌন্দর্য নিয়ে বিতর্কের অবকাশ
শরৎকাল মানেই কাশফুলের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। সাদা ও তুলোর মতো ফুলগুলো বছরের এই সময় দেশের বিভিন্ন নদীর পাড়ে কিংবা মাঠের ধারে উঁকি দেয়। প্রকৃতিপ্রেমীরা প্রকৃতির এই রূপ উপভোগ করতে ছুটে যান
এক পাশে নদ, অন্য পাশে সাদা বকের সারির মতো যেন পালক ফুলিয়ে হাওয়ায় দুলছে কাশফুল। এ যেন যমুনা নদীর পাড়ে সবুজের ভেতর অনেকটা জায়গাজুড়ে সাদার মেলা বসিয়েছে কাশফুল। শরৎকাল এলেই
শরতের আগমনে সোনালী সূর্যের আলোর সাথে মেঘ-রোদের লুকোচুরি খেলায় মত্ত প্রকৃতি। আর প্রকৃতির এই মনোরম দৃশ্যের সমারোহে আগমন ঘটেছে শারদীয় দুর্গাপূজার। দেশীয় ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও নিত্যনতুন ট্রেন্ডি ডিজাইনের মিশেলে দেশের
শরৎ! বাংলার প্রকৃতির এক অপরূপ ঋতু। যে ঋতুতে আকাশে সাদা মেঘের ভেলা ও বাতাসে হালকা শীতল স্পর্শ মনকে প্রশান্ত করে। এই ঋতুর অন্যতম আকর্ষণ হলো কাশফুল। কাশফুল ফোটার এই সময়ে
আইএলও সনদ অনুযায়ী, যাদের ভিন্ন সংস্কৃতি ও রীতি- নীতি রয়েছে, জীবিকার ধরণ ভিন্ন, ভিন্ন আইন দ্বারা সামাজিক জীবন পরিচালিত হয় তারাই আদিবাসী। আদিবাসীদের বসতি রয়েছে বাংলাদেশেও। প্রায় ৪৫ ধরণের আদিবাসী
বরিশালের উজিরপুর উপজেলার সাতলা গ্রামে অবস্থিত শাপলা বিল। এই বিল অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য সারাদেশে পরিচিত। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের এই ছোট্ট গ্রামটি বিশেষভাবে খ্যাতি লাভ করেছে বিলজুড়ে ফোটা লাল, সাদা ও