তারাপুর কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার বাকই দক্ষিণ ইউনিয়নের একটি গ্রাম। গ্রামটির ফসলের মাঠে বর্তমানে কোথাও হাঁটু পানি আবার কোথাও সামান্য পানি- এর মধ্যেই বিস্তীর্ণ মাঠ সেজে রয়েছে লাল শাপলায়। গ্রামটির ফসলের
শীতকাল মানেই বাঙালির কাছে খেজুর গুড়ের মিষ্টি গন্ধ এবং স্বাদের সঙ্গে এক গভীর সম্পর্ক। শীতের সকালে তাজা খেজুরের রস পান করার আনন্দ এবং তার থেকে তৈরি গুড়ের স্বাদ যেন এক
সুন্দরবন সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের দুবলার চরের আলোর কোলে আজ বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) থেকে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী শত বছরের ঐতিহ্যবাহী রাস পূর্ণিমার পূজা ও পুণ্যস্নান। তবে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের স্বার্থে অন্যান্য বারের
শরৎকাল মানেই কাশফুলের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। সাদা ও তুলোর মতো ফুলগুলো বছরের এই সময় দেশের বিভিন্ন নদীর পাড়ে কিংবা মাঠের ধারে উঁকি দেয়। প্রকৃতিপ্রেমীরা প্রকৃতির এই রূপ উপভোগ করতে ছুটে যান
আমাদের সাহিত্যে বর্ষার কাব্যগত ঐতিহ্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। রবীন্দ্রসাহিত্যে বর্ষার স্থান বিশিষ্ট ও তাৎপর্যপূর্ণ। বাংলার বর্ষার পূর্ণ রূপ রবীন্দ্রনাথ ফুটিয়ে তুলেছেন তার অজস্র গান ও কবিতায়। কালিদাসের ‘মেঘদূত’ বর্ষার কাব্য হিসেবে
বরিশালের উজিরপুর উপজেলার সাতলা গ্রামে অবস্থিত শাপলা বিল। এই বিল অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য সারাদেশে পরিচিত। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের এই ছোট্ট গ্রামটি বিশেষভাবে খ্যাতি লাভ করেছে বিলজুড়ে ফোটা লাল, সাদা ও
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
আইএলও সনদ অনুযায়ী, যাদের ভিন্ন সংস্কৃতি ও রীতি- নীতি রয়েছে, জীবিকার ধরণ ভিন্ন, ভিন্ন আইন দ্বারা সামাজিক জীবন পরিচালিত হয় তারাই আদিবাসী। আদিবাসীদের বসতি রয়েছে বাংলাদেশেও। প্রায় ৪৫ ধরণের আদিবাসী
‘ওরে গৃহবাসী, খোল দ্বার খোল, লাগল যে দোল’—বেলা যত গড়ায়, শহর থেকে গ্রামে সবাই মেতে ওঠেন রঙিন খেলায়। রঙের খেলায় উৎসাহী না হলেও অন্যকে রং খেলতে দেখে আনন্দ পায় না
পলো দিয়ে মাছ ধরা উৎসব গ্রাম বাংলার অন্যতম ঐতিহ্য। আগে এই উৎসব সচরাচর দেখা গেলেও বর্তমানে তা খুব একটা দেখা যায় না। এক সময় বর্ষা মৌসুম শেষে বাঁশের তৈরি পলো