বিশাল বিস্তৃত চর প্রকৃতির এক অপার সৌন্দর্য নিয়ে গড়ে উঠেছে মুন্সীগঞ্জের পদ্মা রিসোর্ট। রাজধানী থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটার দূরে লৌহজং উপজেলার সামনে নদীর পাড়ে দাঁড়ালে দেখতে পাবেন মনোমুগ্ধকর এই পর্যটন
কক্সবাজারকে বলা হয় দেশের পর্যটন রাজধানী। সারি সারি ঝাউবন, বালুর নরম বিছানা, সামনে বিশাল সমুদ্র। কক্সবাজার গেলে সকাল-বিকেল সমুদ্রতীরে বেড়াতে মন চাইবে। সাগরের বিশালতার টানেই হোক কিংবা অবকাশ-যাপন। জেলাটি সবসময়
সবুজ পাহাড়, মেঘ আর আকাশের নীলের মিলনমেলার অনন্য রূপ দেখা যায় বান্দরবানে। আর সেই জায়গার অন্যতম দর্শনীয় স্থান নীলাচল পর্যটন কমপ্লেক্স। আর তার ঠিক পাশেই আপনাকে মেঘের রাজ্যে স্বাগত জানাতে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ সমুদ্র সৈকতের ইনানি বিচে গড়ে তোলা হয়েছে পাঁচ তারকা মানের ‘হোটেল রয়েল টিউলিপ সী পার্ল বিচ রিসোর্ট এন্ড স্পা’। একপাশে সমুদ্র আর অন্য পাশে আকাশচুম্বী পাহাড় নিয়ে পর্যটকের
ঢাকার বাইরে ছুটি কাটানোর জন্য যে নামটি সর্বাধিক উচ্চারিত হয়ে থাকে সেটি হচ্ছে সিলেট। আর সিলেটের কথা উঠলেই চা-এর রাজধানী খ্যাত মৌলভীবাজারের নাম চলে আসে। চা বাগান আর প্রকৃতির অপরূপ
কক্সবাজার প্যাচার দ্বীপে সম্পূর্ণ কোলাহলমুক্ত নির্জন প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে উঠেছে মারমেইড ইকো রিসোর্ট। চমৎকার বিষয় রিসোর্টটির সীমানায় রয়েছে সমুদ্র সৈকত। ইকে ট্যুরিজমের ক্যান্সেপ্ট মাথায় রেখে নির্মিত এই রিসোর্টে একবার ঘুরে
শহরের দৈনন্দিন জীবন নিয়ে হাঁপিয়ে উঠছে মানুষ। ইট-পাথরের দালান আর জ্যামে থেমে থাকা গাড়ি-ঘোড়ার মধ্যেই আঁটকে গেছে শহুরে মানুষের জীবন। আবার শহরে থেকে থেকে নদীর মাঝে বয়ে চলা ঢেউ আর
শুকতারা ন্যচার রিট্রিট রিসোর্ট সিলেটের খদিম/ ভুরজান চা বাগানের পার্শ্বে একটি পাহাড়ে অবস্থিত। রির্সোটটি প্রকৃতিপ্রেমীদের দেবে এক অনাবিল আনন্দ। যদি আপনি প্রকৃতিপ্রেমী হন এবং প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে চান তাহলে
সবুজ পাহাড়, মেঘ আর আকাশের নীলের মিলনমেলার অনন্য রূপ দেখা যায় বান্দরবানে। আর সেই জায়গার অন্যতম দর্শনীয় স্থান নীলাচল পর্যটন কমপ্লেক্স। আর তার ঠিক পাশেই আপনাকে মেঘের রাজ্যে স্বাগত জানাতে
ছায়া-শীতল পথ, পাখির কলতান, জলরাশি, নিরিবিলি পরিবেশ— ভাবুন তো, ইট কংক্রিটের জঙ্গল ছেড়ে হঠাৎ এমন কোথাও গেলে কেমন লাগবে? শান্ত, স্নিগ্ধ পরিবেশ মনকে কীভাবে নাড়া দেবে। রিসোর্টের নাম সূবর্ণভূমি। ঢাকা