শীতল হাওয়ার দোলায় গমগম করছে বরইচাড়া গ্রামের গম ক্ষেত। যেন এক অনন্ত সবুজের সমুদ্র, ঢেউয়ের বদলে বাতাসে দোল খাচ্ছে গমের শীষ। আকাশের নীল রঙে মিশে থাকা এই মাঠ যেন প্রকৃতির
বাংলাদেশের সবথেকে বড় পর্যটন শহর কক্সবাজার। এখানকার নৈসর্গিক সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে প্রতিবছর কক্সবাজার ভ্রমণ করেন লাখো পর্যটক। কক্সবাজারের মূল আকর্ষণ প্রায় ১৫৫ কিলোমিটার জুড়ে বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত। আজকের
গেলাম আর ঘুরে এলাম, এভাবে কক্সবাজার দেখার সময় শেষ। এখন কক্সবাজার আবিষ্কারের সময়। কক্সবাজার ভ্রমণ বলতে এখন শুধু কলাতলী বা লাবণী পয়েন্টে দাঁড়িয়ে সাগর দেখা বোঝায় না। কক্সবাজার শহরের নাজিরারটেক
সমুদ্রপ্রেমীদের নতুন গন্তব্য মনপুরা দখিনা হাওয়া সৈকত। অপরূপ সৌন্দর্যের এ লীলাভূমি এখন পর্যটকদের নজর কাড়ছে। বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে মনপুরার নিরিবিলি দখিনা হাওয়া সৈকতটি। মনপুরা সমুদ্র সৈকত নামেও পরিচিত স্থানটি।
ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরামধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, অরণ্য বেষ্টিত উঁচু উঁচু টিলা, সারি সারি পর্বতমালা, ঝুলন্ত ডাউকি সেতু, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ নির্মল পানি, পাহাড়ের সঙ্গে লেগে থাকা বিশাল পাথরখণ্ড, নদীর পানিতে
সাতলা গ্রামের নামেই বিলের নাম, সাতলা বিল। তবে শাপলার রাজত্বের কারণে সেটি এখন শাপলা বিল নামেই বেশি পরিচিত। প্রাকৃতিকভাবেই শাপলা বিলের রঙিন হাসিতে উজ্জ্বল গ্রামটি। বছরের একটা সময়ে কয়েক একর
অনেক দিন বন্ধুরা মিলে কোথাও ঘুরতে যাওয়া হচ্ছিলো না। তাই হঠাৎ সেদিন আমাদের আড্ডায় এক বন্ধু বলে উঠলো চল আমরা কোথাও ঘুরতে যাই। অনেকদিন কোথাও যাওয়া হচ্ছে না। আর সেই
‘দখিনা হাওয়া সি-বিচ’ নাকি ‘মনপুরা সমুদ্রসৈকত’! নামকরণের টানাপড়েনে তুমুল আলোচনা-সমালোচনা ও বিতর্কের ঝড় ওঠে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে। যে যে নামেই ডাকুক- ব্যক্তিগত ও গ্রম্নপ করে প্রচারণা আর মন্তব্যের সুবাদে
বাংলাদেশের পর্যটন খাত দিন দিন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিতি লাভ করছে। কক্সবাজারের সমুদ্রতট থেকে গভীর সুন্দরবন, উত্তরবঙ্গের সমতল ভূমি থেকে পার্বত্য অঞ্চল, দেশের প্রতিটি জায়গায় পাওয়া যাবে অনন্য অভিজ্ঞতা। এর বাইরে
শীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের