অনেক দিন বন্ধুরা মিলে কোথাও ঘুরতে যাওয়া হচ্ছিলো না। তাই হঠাৎ সেদিন আমাদের আড্ডায় এক বন্ধু বলে উঠলো চল আমরা কোথাও ঘুরতে যাই। অনেকদিন কোথাও যাওয়া হচ্ছে না। আর সেই
‘দখিনা হাওয়া সি-বিচ’ নাকি ‘মনপুরা সমুদ্রসৈকত’! নামকরণের টানাপড়েনে তুমুল আলোচনা-সমালোচনা ও বিতর্কের ঝড় ওঠে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে। যে যে নামেই ডাকুক- ব্যক্তিগত ও গ্রম্নপ করে প্রচারণা আর মন্তব্যের সুবাদে
বাংলাদেশের পর্যটন খাত দিন দিন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিতি লাভ করছে। কক্সবাজারের সমুদ্রতট থেকে গভীর সুন্দরবন, উত্তরবঙ্গের সমতল ভূমি থেকে পার্বত্য অঞ্চল, দেশের প্রতিটি জায়গায় পাওয়া যাবে অনন্য অভিজ্ঞতা। এর বাইরে
শীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও নৈসর্গিক আকর্ষণের অনন্য জনপদ মৌলভীবাজার। প্রতিবছর শীত মৌসুমে পর্যটকদের ঢল নামে চায়ের রাজধানীতে। কয়েক মাস ব্যবসায় মন্দাভাব থাকলেও, এবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় ব্যবসায়ীরা। একইসঙ্গে পর্যটকদের নিরাপত্তায় সজাগ
‘আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন, আমারে দু-দণ্ড শান্তি দিয়েছিল নাটোরের বনলতা সেন।’ রূপসী বাংলার কবি জীবনানন্দ দাশের মতো আপনিও দু-দণ্ড শান্তি পেতে বনলতা সেনের নাটোরে ঘুরে বেড়াতে
সাজেক ভ্যালির সৌন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করে। এজন্য পর্যটকরা ছুটে যান পাহাড়ি এই মনোমুগ্ধকর স্থানে। যদিও দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আজ মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) থেকে খুলে দেওয়া হয়েছে খাগড়াছড়ি ও সাজেকের
কাশফুলের দেখা মানেই প্রকৃতি জুড়ে চলে এসেছে শরৎকাল। সেপ্টেম্বরের শেষ থেকে শুরু করে অক্টোবরের মাঝামাঝি পর্যন্ত সময়টুকুতে পূর্ণাঙ্গ কাশফুলের সমারোহে সৃষ্টি হয় কাশবনের। স্বভাবতই এই সময়টাই কাশফুল দেখার জন্য শ্রেষ্ঠ
বাংলাদেশে শীতকাল প্রকৃতির বৈচিত্র্যকে এক নতুন রূপ দেয়। মাঠভরা সরিষা ফুল, গাছে গাছে খেজুরের রস সংগ্রহ আর সাইবেরিয়া থেকে আসা অতিথি পাখির কিচিরমিচির আমাদের শীতকে আরও সুন্দর করে তোলে। শীতকালে
ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে অবস্থিত নয়নাভিরাম সৌন্দর্যের গ্রাম সাবদি। একসময় এটি সাধারণ এক গ্রাম ছিল। কিন্তু স্থানীয় ফুল চাষিদের অক্লান্ত পরিশ্রমে এই অজপাড়াগাঁ এখন ভ্রমণপিপাসু মানুষের আনাগোনায় মুখরিত। নদীর কোলঘেঁষা এই