‘আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন, আমারে দু-দণ্ড শান্তি দিয়েছিল নাটোরের বনলতা সেন।’ রূপসী বাংলার কবি জীবনানন্দ দাশের মতো আপনিও দু-দণ্ড শান্তি পেতে বনলতা সেনের নাটোরে ঘুরে বেড়াতে
সাজেক ভ্যালির সৌন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করে। এজন্য পর্যটকরা ছুটে যান পাহাড়ি এই মনোমুগ্ধকর স্থানে। যদিও দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর আজ মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) থেকে খুলে দেওয়া হয়েছে খাগড়াছড়ি ও সাজেকের
কাশফুলের দেখা মানেই প্রকৃতি জুড়ে চলে এসেছে শরৎকাল। সেপ্টেম্বরের শেষ থেকে শুরু করে অক্টোবরের মাঝামাঝি পর্যন্ত সময়টুকুতে পূর্ণাঙ্গ কাশফুলের সমারোহে সৃষ্টি হয় কাশবনের। স্বভাবতই এই সময়টাই কাশফুল দেখার জন্য শ্রেষ্ঠ
বাংলাদেশে শীতকাল প্রকৃতির বৈচিত্র্যকে এক নতুন রূপ দেয়। মাঠভরা সরিষা ফুল, গাছে গাছে খেজুরের রস সংগ্রহ আর সাইবেরিয়া থেকে আসা অতিথি পাখির কিচিরমিচির আমাদের শীতকে আরও সুন্দর করে তোলে। শীতকালে
ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে অবস্থিত নয়নাভিরাম সৌন্দর্যের গ্রাম সাবদি। একসময় এটি সাধারণ এক গ্রাম ছিল। কিন্তু স্থানীয় ফুল চাষিদের অক্লান্ত পরিশ্রমে এই অজপাড়াগাঁ এখন ভ্রমণপিপাসু মানুষের আনাগোনায় মুখরিত। নদীর কোলঘেঁষা এই
অন্যান্য দ্বীপদেশগুলোর মত জাঁকজমকপূর্ণ না হলেও, বাংলাদেশের উপকূলগুলো মোটেই বঞ্চিত হয়নি প্রাকৃতিক শোভা থেকে। পৃথিবীর এই বৃহত্তম ব-দ্বীপের আঙ্গিনা সযত্নে ধুয়ে দিয়ে যায় বঙ্গোপসাগরের ফেনিল জলরাশি। সামুদ্রিক হাওয়ার পরশে পলিমাটির
নদীমাতৃক বাংলাদেশে বর্ষা সবার প্রিয় ঋতু। রিমঝিম বৃষ্টিতে বাংলার সবুজ প্রকৃতি যেনো যৌবন ফিরে পায়। বিশেষ করে এ সময় পানিতে টইটম্বুর হয়ে ওঠা খাল বিল হাওড় বাওর ভরে যায় জাতীয়
সিলেট বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর স্থান। এর অনন্য প্রকৃতি, পাহাড়ি এলাকা, চা বাগান, হাওর-বাঁওড় এবং ঐতিহাসিক স্থানগুলো ভ্রমণপিপাসুদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। নিচে সিলেটের বিভিন্ন দিক নিয়ে আরও
মানিগাঁও যেন সবুজ আর নীলের এক মোহনীয় মিশেল। সামনে বিস্তীর্ণ সবুজ ধানক্ষেত, মাঝখানে বয়ে চলা শান্ত মাহারাম নদী আর পেছনে মেঘালয়ের পাহাড়ঘেরা দৃশ্য—সব মিলিয়ে এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশ। ছবি: শিহাব সরোয়ার
ফুলের প্রতি মানুষের আকর্ষণ ও ভালোবাসা চিরন্তন। তাই আপনি চাইলে ঘুরে আসতে পারেন বাংলাদেশের মধ্যে এক টুকরো ফুলের রাজ্য গদখালী থেকে। সকালে ফুলের পাইকারি বাজার ঘুরে দেখতে পারেন। যশোর জেলার