দীর্ঘদিন ধরে কর্মী সংকটে ভুগছে জার্মানি। সংকট মোকাবিলায় বিদেশ থেকে দক্ষ কর্মী আকর্ষণে অভিবাসন আইন পরিবর্তনের পরিকল্পনা নিয়েছে দেশটির সরকার। এই বিষয়ে স্বরাষ্ট্র ও শ্রম মন্ত্রণালয়ের তৈরি করা নতুন খসড়ার
লকডাউন ও ভ্রমণ বিধিনিষেধের গত বছরটি ছিল অভিবাসীদের জন্য ভয়ানক। ২০২০ সালের প্রথম ছয় মাসে ধনী দেশগুলির একটি ক্লাব ওইসিডি’র, তারা আগের বছরের তুলনায় অর্ধেক আবাসিক অনুমতিপত্র জারি করেছিল, যা
ইউরোপের দেশগুলোতে বাংলাদেশী প্রবাসীদের বৈধ অভিবাসনের ভালো সুযোগ আছে। ব্রেক্সিটের পর ইংল্যান্ডে নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে। ইতালিতেও সুযোগ বাড়ছে। তবু চলছে ঝুঁকি নিয়ে অবৈধপথে বাংলাদেশী দের ইউরোপে যাওয়ার চেষ্টা। একটা
সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রধানমন্ত্রী এবং দুবাইয়ের শাসক শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাখুতম নির্বাচিত অভিবাসীদের স্থায়ী বসবাসের সুবিধা দিতে নতুন একটি স্কিম ঘোষণা করেছেন। মঙ্গলবার তিনি এ ঘোষণা দেন বলে
আমাদের এই অঞ্চলের (বাংলাদেশ-ভারত) অনেকেই উচ্চশিক্ষা বা কাজের জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমান। সেসব দেশ অধিকাংশ সময় আমাদের চেয়ে উন্নত হয়। কৃতিত্বের সাথে প্রবাস জীবন কাটানোর পর অনেকেই ফিরে
মৌসুমী কর্মী নেয়ারক্ষেত্রে ইউরোপের দেশগুলোর নীতি অনেকটাই দেশভিত্তিক৷ তবে কৃষিখাতে মৌসুমী কর্মী প্রয়োজন হয় সবচেয়ে বেশি৷ অধিকাংশ মৌসুমী কর্মী ভিসা বছরের নির্দিষ্ট একটি সময়ের জন্য দেয়া হয়ে থাকে৷ আর এই
মৌসুমী কর্মী নেয়ার ক্ষেত্রে ইউরোপের অভিন্ন নীতি নেই৷ প্রতিটি দেশ নিজের মতো নীতিমালা তৈরি করে৷ ইউরোপের দেশগুলোতে মূলত কৃষিখাতেই মৌসুমী কর্মীর প্রয়োজন হয় সবচেয়ে বেশি৷ মৌসুমী কর্মী হিসাবে ভিসা বছরের
মৌসুমী কর্মী নেয়ার ক্ষেত্রে ইউরোপের অভিন্ন নীতি নেই৷ প্রতিটি দেশের আছে নিজস্ব নীতিমালা৷ ইউরোপের দেশগুলোতে মূলত কৃষিখাতেই মৌসুমী কর্মীর প্রয়োজন হয় সবচেয়ে বেশি৷ মৌসুমী কর্মীদের জন্য বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে ভিসা
মৌসুমী কর্মী নেয়ার ক্ষেত্রে ইউরোপের অভিন্ন নীতি নেই৷ তবে প্রতিটি দেশের আছে নিজস্ব নীতিমালা৷ ইউরোপের দেশগুলোতে মূলত কৃষিখাতেই মৌসুমী কর্মীর প্রয়োজন হয় সবচেয়ে বেশি৷ মৌসুমী কর্মীদের জন্য বছরের একটি নির্দিষ্ট
জার্মানিতে ১০ লাখের বেশি দক্ষ শ্রমিকের অভাব রয়েছে৷ এই ঘাটতিপূরণে নতুন অভিবাসন আইন করা হয়, যা ১ মার্চ থেকে কার্যকর হয়েছে৷ চাকরি পেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানদের জার্মানি নিয়ে আসা যাবে৷