শহুরে যান্ত্রিক জীবন থেকে মুক্তি পেতে প্রতিনিয়ত ট্যুর এবং ট্রাভেল বিষয়ক যাবতীয় চাহিদা বাড়ছে। মানুষ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি আকৃষ্ট হচ্ছে সেসব জায়গার খাদ্য এবং জীবনযাপনের ধরন সম্পর্কে। ক্ষেত্র বিশেষে জায়গাভেদে
ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে আনন্দ। ঈদ মানেই খাবারের নানা আয়োজন। ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির সঙ্গে মিল রেখে বিভিন্ন দেশে বিভিন্নভাবে উদযাপন করা হয় ঈদ। ঈদের খুশিকে দ্বিগুণ করে দেয় সুস্বাদু
শহুরে কোলাহল এবং যান্ত্রিকতা থেকে কিছুদিন দূরে থাকতে চাইলে তাদের জন্য আদর্শ জায়গা হতে পারে ছোট এবং নিরিবিলি সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটা। রাজধানী শহর ঢাকা থেকে সড়ক পথে প্রায় ৩৮০ কিলোমিটার
খাওয়ার কথা বললেই প্রথমে আসে ভোজন রসিক বাঙালীর কথা। বাঙালী যেমন খেতে ভালোবাসে, তেমনি খাওয়াতেও ভালোবাসে। এসব ভোজন রসিকদের কথা মাথায় রেখেই ঢাকার পূর্বাচলে গড়ে উঠেছে ‘বেগম রেস্টুরেন্ট এন্ড গ্যালারি’।
জেগো দিল বিশাল, হেগো বাড়ি বরিশাল’- বরিশালের বিখ্যাত এই উক্তি সাঁটানো দেয়ালে। শুধু বরিশাল নয়; চিটাগাং, সিলেট, ঢাকা, নোয়াখালী, বগুড়াসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের জনপ্রিয় সব বাণীতে সাজানো সবকটি দেয়াল। বাণীগুলো
কেউ বলেন এই খাবার আসল বাবুর্চি ছাড়া সম্ভব না। কারও মতে, চট্টগ্রামের বাইরে এই খাবার পাওয়া যাবেনা। আর মেজবানের স্বাদ যে রেস্টুরেন্টের কাঁচঘেরা আবহাওয়াতে পাওয়া যাবেনা সেটা নিয়ে সবাইই ছিলেন
পাহাড় বরাবরই বেশ আকর্ষণীয় জায়গা। নিজস্ব ছন্দে মেনে চলা প্রাকৃতিক পরিবেশ, পাহাড়িদের উৎসব- জীবনাচরণ সবকিছুই আমাদের মুগ্ধ করে তোলে। এ সবকিছুর সাথে পাহাড়ি খাবারও তেমনি সুস্বাদু ও আকর্ষণীয়। বাঙালিদের খাদ্যাভ্যাসের
নাগরিক জীবন ঢাকায় ব্যস্ততার ফাঁকে প্রিয়জনদের সাথে গেট টুগেদার কিংবা আউটিং মানেই হলো কোন বদ্ধ রেস্টুরেন্টে বসে খাবারের স্বাদ যাচাই করার সাথে একটুখানি ভালো সময় কাটানোর প্রচেষ্টা। আর এই আড্ডা
গত ডিসেম্বরে আবার যাত্রা কাপ্তাই অভিমুখে। কমলাপুর থেকে চট্টগ্রাম ট্রেনে, তারপর মাইক্রোবাসে সরাসরি কাপ্তাইয়ের বনফুল নামের বন বিভাগের রেস্টহাউসে। ওই রেস্টহাউসের বারান্দায় দাঁড়িয়ে কর্ণফুলী নদীর ওপরে কম্পমান জলের আরশিতে সূর্যের
সময়ের আবর্তনে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে চিরায়ত গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য। হারিয়ে যাচ্ছে মাটির ঘর। আগে প্রতিটি গ্রামে নজরে পড়তো সুদৃশ্য অসংখ্য মাটির ঘর। আধুনিকতার ছোঁয়ায় গ্রাম বাংলার সেই সরল-সহজ জীবন