রাজধানীর কাছেই মুন্সীগঞ্জের বিক্রমপুরে চালু হয়েছে আকর্ষণীয় আধুনকি রেস্তোরাঁ ‘প্রজেক্ট হিলশা’। এ যেন ইলিশের পেটের ভেতর বসেই ইলিশ খাওয়া। আমাদের প্রিয় মাছ ইলিশের আদলে তৈরি রেস্টুরেন্টটি চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভ্রমণ ও
কংক্রিটের ভবনেই রেস্তোরাঁটি। তবে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলে ভিন্ন পরিবেশ। প্রথমেই চোখ আটকাবে বাঁশ দিয়ে তৈরি ছোট ঘরে। দেয়ালের গায়েও বাঁশের নানা কারুকাজ। বাঁশের এত ব্যবহার হবে নাইবা কেন? এ
মনটা ভাল করার জন্য কি চাই ? এককাপ গরম কফি সাথে মিষ্টি অথবা নোনতা স্বাদে হালকা নাস্তা। নিজেকে রিফ্রেশ করার জন্য বা কিছুটা সময় আড্ডায় কাটানোর জন্য কফিশপের কোন বিকল্প
রেস্তোরাঁর নাম কেন ‘৯০’র ঢাকা’ রাখা হয়েছে তা এর সাজসজ্জাই বলে দিচ্ছিলো। নব্বইয়ের দশকে হারিয়ে যাওয়া অনেক কিছুর দেখা মিলবে এই রেস্তোরাঁটিতে। অন্যান্য আধুনিক সজ্জার রেস্তোরাঁ থেকে ভিন্ন আদলে সাজিয়ে
বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের বিভাগ খুলনা। উপকূলীয় অঞ্চল বলে অন্যান্য বিভাগের তুলনায় তাপমাত্রা একটু বেশি খুলনাতে। তাপমাত্রা বেশি হলেও প্রাকৃতিক দিক দিয়ে খুলনা কোনো অংশেই পিছিয়ে নয়। খাবার-দাবারের দিক দিয়ে ব্যক্তিগতভাবে
কলকাতার স্ট্রিট ফুড মানেই খাদ্য রসিকদের কাছে একটা অন্যরকমের আবেগের জায়গা। এক একটা রাস্তা এক এক ধরণের খাওয়ারের জন্য বিখ্যাত। রোল, চাউমিন, চপ, কাটলেট, বিরিয়ানি থেকে শুরু করে হরেক রকমের
“মেজবান” বাংলাদেশের বৃহত্তর চট্টগ্রাম এলাকার বহুমাত্রিক ঐতিহ্যবাহী একটি ভোজের অনুষ্ঠান। মেজবান শব্দটি এসেছে মূলত ফার্সি শব্দ থেকে। মেজবান অর্থ অতিথি আপ্যায়নকারী আর মেজবানি হচ্ছে আতিথেয়তা। চট্টগ্রামের স্থানীয় লোকেরা আঞ্চলিক ভাষায়
সময়ের আবর্তনে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে চিরায়ত গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য। হারিয়ে যাচ্ছে মাটির ঘর। আগে প্রতিটি গ্রামে নজরে পড়তো সুদৃশ্য অসংখ্য মাটির ঘর। আধুনিকতার ছোঁয়ায় গ্রাম বাংলার সেই সরল-সহজ জীবন
এলিফেন্ট রোডে স্টার কাবার এ্যান্ড রেষ্টুরেন্ট ১১ তলায়। সবচেয়ে বড় রেষ্টুরেন্ট এটি উপরের তলা জুড়ে রান্নাঘর২০১৯ সালে পুরান ঢাকার পারিবারিক ব্যবসা বেকারি ও রেষ্টুরেন্ট থেকে এই রান্নাঘরে ঢুকলেই স্টারের চির
সপ্তাহান্তে কিংবা দিন কয়েক ছুটি হাতে বেরিয়ে পড়া বাঙালীদের ভ্রমণ তালিকার ওপরের দিকে থাকা সিলেটের স্থানীয়দের রয়েছে খাবারদাবারের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য। তাই ঘোরার পাশাপাশি এসব খাবারের স্বাদ চেখে দেখাটা হতে পারে