বাঙালি খাবার থেকে ভিন্নতর হওয়ায় পাহাড়ি বা আদিবাসীদের খাবার বরাবরই আমাদের আগ্রহের কারণ। পাহাড়ে ঘুরতে গেলে তাই পর্যটকদের একটি সাধারণ কাজ হলো সেই এলাকার খাবারের সাথে পরিচিত হওয়া। পাহাড়ি খাবারের
শহুরে জীবনে পরিবার বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে কিছুটা আনন্দপূর্ন সময় কাটাতে নগরবাসীরা ভিড় জমায় রেস্টুরেন্টগুলোতে। যান্ত্রিক জীবনের ব্যস্ততার ফাঁকে কিছুটা প্রশান্তি পেতে নগরবাসী চলে যান বিভিন্ন রেস্টুরেন্টগুলোতে। নানান স্বাদের খাবারের সাথে
ঢাকায় পাহাড়ি নারীদের রেস্তোরাঁ ‘হেবাং’ কংক্রিটের ভবনেই রেস্তোরাঁটি। তবে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলে ভিন্ন পরিবেশ। প্রথমেই চোখ আটকাবে বাঁশ দিয়ে তৈরি ছোট ঘরে। দেয়ালের গায়েও বাঁশের নানা কারুকাজ। বাঁশের এত
শহুরে কোলাহল এবং যান্ত্রিকতা থেকে কিছুদিন দূরে থাকতে চাইলে তাদের জন্য আদর্শ জায়গা হতে পারে ছোট এবং নিরিবিলি সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটা। রাজধানী শহর ঢাকা থেকে সড়ক পথে প্রায় ৩৮০ কিলোমিটার
মনটা ভাল করার জন্য কি চাই ? এককাপ গরম কফি সাথে মিষ্টি অথবা নোনতা স্বাদে হালকা নাস্তা। নিজেকে রিফ্রেশ করার জন্য বা কিছুটা সময় আড্ডায় কাটানোর জন্য কফিশপের কোন বিকল্প
পদ্মার সর্বনাশা রূপের কথা আমরা সবাই জানি। সে কখনো শান্ত, কখনো উত্তাল, কখনো বা সর্বগ্রাসী। পদ্মা তার রূপ বদলায় ইচ্ছে মতো। সে কারও আপন নয়। তবে এই পদ্মাকে বড় ভালোবাসে
পেদা টিং টিং শুনলেই মনে হয় রাঙামাটির কথা। না, এটি রাঙামাটির পেদা টিং টিং নয়। রাজধানী ঢাকাতেই রাঙামাটির পাহাড়ি খাবারের স্বাদ দিতে গুলশানে গড়ে তোলা হয়েছে পেদা টিং টিং। সবুজে
পার্বত্য চট্টগ্রামের কোলঘেঁষে অবস্থিত রাঙামাটি শহর ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের কাছে বহু পরিচিত নাম। সর্ববৃহৎ কৃত্রিম লেক ছাড়াও এই শহরে রয়েছে ঝুলন্ত ব্রিজ, রাজবন বিহার, শুবলং ঝর্ণা কিংবা সাজেকের মত মনোহর জায়গা।
নাগরিক জীবন ঢাকায় ব্যস্ততার ফাঁকে প্রিয়জনদের সাথে গেট টুগেদার কিংবা আউটিং মানেই হলো কোন বদ্ধ রেস্টুরেন্টে বসে খাবারের স্বাদ যাচাই করার সাথে একটুখানি ভালো সময় কাটানোর প্রচেষ্টা। আর এই আড্ডা
বিশ্বজুড়েই এখন জনপ্রিয় রুফটপ বা ছাদ রেস্তোরাঁ। প্রতিযোগিতার বাজারে যত উঁচু ভবনে রেস্তোরাঁ হবে, লোক সমাগমও হবে তত বেশি। তাইতো দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে উঁচু ভবনে উদ্বোধন করা হলো ভিন্নধর্মী এক