গাইবান্ধায় ১৩০ টাকায় মিলছে ১০ রকমের ভর্তা, গরুর মাংসসহ পেট ভরে দুপুরের খাবার। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির এই সময়ে এই টাকায় এতগুলো পদ খেতে অনেকেই ভিড় করছেন হোটেলটিতে। হোটেলের নাম দেওয়া হয়েছে
এই রেষ্টুরেন্টটিতে থাই ও চাইনীজ খাবার পরিবেশন করা হয়। রেগুলার সার্ভিসের পাশাপাশি এই রেষ্টুরেন্টটিতে হোম ডেলিভারী ও ক্যাটারিং সার্ভিস এর ব্যবস্থা রয়েছে। উল্লেখ্য এখানে লাঞ্চ ও ডিনারে বুফের ব্যবস্থা রয়েছে।
গত কয়েকদিন আগে গিয়েছিলাম সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে। সঙ্গে ছিল বন্ধু সানজানা। লঞ্চ ঘাটে আড্ডা দিতে দিতে বিকেল থেকে সন্ধ্যা হয়ে গেল। এর মধ্যেই পেটের ক্ষুধা কিছুটা বেড়ে গেল। আমার আবার
বাঙালির লোভনীয় খাবারের তালিকায় প্রথম সারিতেই থাকবে ভুনা খিচুড়ি। আর তাতে যদি যোগ হয় পর্যাপ্ত গরুর মাংস, আচার আর প্রচুর পরিমাণে সালাদ তাহলে তো কথাই নেই, তার নাম হয়ে যাবে
শহরে পরিবার নিয়ে সময় কাটানোর সুযোগ কোথায়? ফেসবুকে তরুণ পেশাজীবী নাজিয়া হাসান এমনটাই লিখেছিলেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই সেই পোস্টের নিচে অনেক ঠিকানার ভিড় জমে যায়। এত সব রেস্তোরাঁর ভিড়ে কোথায় যাবেন
শহুরে যান্ত্রিক জীবন থেকে মুক্তি পেতে প্রতিনিয়ত ট্যুর এবং ট্রাভেল বিষয়ক যাবতীয় চাহিদা বাড়ছে। মানুষ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি আকৃষ্ট হচ্ছে সেসব জায়গার খাদ্য এবং জীবনযাপনের ধরন সম্পর্কে। ক্ষেত্র বিশেষে জায়গাভেদে
মাচান শব্দের আভিধানিক অর্থ বাঁশের তৈরি উঁচু জায়গা হলেও গুলশানের শাহজাদপুরে অবস্থিত মাচান আক্ষরিক অর্থে নির্দেশিত একটি রেস্টুরেন্ট। নামের সার্থকতা প্রমাণ করতেই যেন এই অন্দরে বাইরে রয়েছে বাঁশের সাজসজ্জা। ইট-কাঠ-
ভোজন রসিক হিসেবে বাঙালিদের বেশ পরিচিতি রয়েছে। বাঙালি শব্দটির সঙ্গে খাওয়া-দাওয়ার বিষয়টি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আর তা যদি হয় বুফে, তাহলে তো কথাই নেই! পশ্চিমা খাবার প্রথা থেকে শুরু হলেও বুফে
ভ্রমণ প্রিয় বাঙালির পছন্দের তালিকায় ওপরের দিকে আছে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত খ্যাত কক্সবাজার। ভ্রমণ পিয়াসু মানুষেরা শুধু যে সৌন্দর্য দেখতে যায় তা নয় বরঞ্চ সেখানকার স্থানীয় রসনাবিলাসেও নজর থাকে। কক্সবাজারে
যদিও উত্তাল নদীতে রেস্টুরেন্টটি তৈরি করা মোটেও সহজ ছিলো না। এরই মধ্যে হয়তো অনেকেই পদ্মা পাড়ের ভাসমান রেস্টুরেন্ট থেকে ঘুরে এসেছেন। স্রোতস্বিনী পদ্মার বুকেই গড়ে তোলা হয়েছে ‘ড্রিম পদ্মা ভাসমান