শীত মানেই উৎসবের মৌসুম। আরামদায়ক আবহাওয়ার কারণে এ সময় বিয়েরও ধূম পড়ে যায়। যারা এ শীতে বিয়ে করছেন কিন্তু এখনও মধুচন্দ্রিমার স্থান নির্বাচন করতে পারেননি, তারা একান্তে সময় কাটানোর জন্য
প্রিয় শহর দার্জিলিং কম বাজেটে দারুণ কোনও জায়গায় হানিমুন সারতে চান? তাহলে ‘দি’-‘পু’-কে ছেড়ে সোজা চলে যান ‘দা’-তে। মানে পাহাড়ের রানি দার্জিলিঙে। বাঙালির প্রিয় ‘ঠান্ডা হওয়ার’ জায়গা। দার্জিলিঙে হানিমুন করার
হানিমুনের বাংলা প্রতিশব্দ মধুচন্দ্রিমা। একান্তে সময় কাটানোর জন্য নবদম্পতির কাছে বিষয়টি পরম প্রত্যাশিত কিছু। পশ্চিমা সভ্যতার অনুষঙ্গ হলেও বর্তমানে আমাদের দেশেও নতুন বিয়ে করা নারী-পুরুষের মধ্যে এ প্রথা নিজস্বতা নিয়ে
পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই রয়েছে ঘুরে দেখার মতো অসংখ্য সুন্দর স্থান, নিজস্ব সংস্কৃতি, কৃষ্টি। তবে কিছু কিছু দেশের ভৌগলিক অবস্থান, জীবনযাত্রার মান এবং সরকারি ব্যবস্থাপনার কারণে সেগুলো হয়ে উঠেছে পর্যটকদের তীর্থস্থান।
বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রী মিলে বেড়াতে যাওয়া এখন একটা চিরাচরিত প্রথা হয়ে গেছে। কারণ একে অপরকে চেনা এবং আলাদা করে সময় দেয়ার ব্যাপারটাও প্রাসঙ্গিক বৈ কি! বাংলায় যাকে বলা হয় ‘মধুচন্দ্রিমা’, ইংরেজিতে ‘হানিমুন’।
হানিমুন বা মধুচন্দ্রিমা হল একে অপরকে জানার, বুঝার ও নতুন কিছু স্মৃতি তৈরি করার একটা মাধ্যম। যাদের পারিবারিকভাবে বিয়ে ঠিক হয়ে থাকে তাদের জন্য এই উপলক্ষটি তাদের মধ্যকার জড়তা কাটানোর
দীর্ঘ সময়ের পরিকল্পনা, অবশেষে বিয়ে! এরপর হানিমুনের বিকল্প আর কি হতে পারে? কিন্তু কমিউনিটি সেন্টার খোঁজা, ফটোগ্রাফার ঠিক করা, টেইলরের সাথে ড্রেস বানানো নিয়ে ঝগড়া, বাড়ি ভর্তি অতিথি সামলানো –
সকালে অ্যালার্মের কর্কশ শব্দের বদলে যদি পাখিদের সুরেলা সিম্ফনিতে ঘুম ভাঙাতে চান, আগ্লেয়গিরির মধ্যে দিয়ে সঙ্গীর সঙ্গে লং ড্রাইভে যেতে চান তা হলে আপনার জন্যে বেস্ট হনিমুন ডেস্টিনেশন সেন্ট লুসিয়া।
এর আগে বাঞ্জি জাম্পিং আর কায়াকিং শুনে ঘাবড়ে গেলেন নাকি? ভাবছেন, আরে বাবা হানিমুনে যাচ্ছি, কোথায় একটু চাঁদ, তারা, ফুল নিয়ে কথা বলব তা নয়, খালি লম্ফঝম্প। আপনাদের মনের কথা
বিয়ের মরশুম আসন্ন। হুড়মুড় করে ছাতনাতলায় বসে তো পড়বেন। তারপর?মধুচন্দ্রিমাতে যাবেন না? এমন একটা হানিমুন নিজের জীবনে তো রাখতে চাইবনে, যা চিরকাল মনে থাকবে। সম্পর্কের উন্নতি-অবনতি কোনও কিছুই হতে পারে