হানিমুন বা মধুচন্দ্রিমা হল একে অপরকে জানার, বুঝার ও নতুন কিছু স্মৃতি তৈরি করার একটা মাধ্যম। যাদের পারিবারিকভাবে বিয়ে ঠিক হয়ে থাকে তাদের জন্য এই উপলক্ষটি তাদের মধ্যকার জড়তা কাটানোর
হানিমুন মানে দজনে একসঙ্গে কোথাও কাটানো। যার মাধ্যমে একে অন্যকে নতুন করে চেনা ও জানা। তাইতো সদ্য বিবাহিত দম্পতির মনে এই নিয়ে থাকে কতইনা জল্পনা আর কল্পনা। যে কারনে কে
বাসেলে রাইন নদীর তীরে ঘেষে দুজনে ঘুরে বেড়াতে পারেন।মাউন্ট টিউলিসে দুজনে একসাথে রোমান্স আপনার জীবনে চিরস্বরণীয় হয়ে থাকবে। একান্তে নিভৃতে একে অপরকে চেনাজানার সুযোগ পাবেন। একে অপরের উঞ্চ সান্যিধ্যে উপভোগের
বিয়ের আগেই অনেকে নির্ধারণ করেন মধুচন্দ্রিমায় যাওয়ার স্থান। অনেকে যান প্যারিসে, কেউ বা রোমে আবার কেউ প্রেমের নজিরের স্থাপনা তাজমহল দর্শনে। ইন্দোলনেশিয়ার বালি দ্বীপও থাকে তালিকায়। ইউরোপ, এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকার
দীর্ঘ সময়ের পরিকল্পনা, অবশেষে বিয়ে! এরপর হানিমুনের বিকল্প আর কি হতে পারে? কিন্তু কমিউনিটি সেন্টার খোঁজা, ফটোগ্রাফার ঠিক করা, টেইলরের সাথে ড্রেস বানানো নিয়ে ঝগড়া, বাড়ি ভর্তি অতিথি সামলানো – বিয়ের
নতুন বিয়ের পর, হানিমুন বা মধুচন্দ্রিমায় যাওয়ার প্রথা প্রায় সব দেশেই আছে। আপনার অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ হোক বা লাভ ম্যারেঞ্জ, সম্পর্কের সমীকরণ বিয়ের পর অনেকটাই পাল্টে যায়। আর জীবনের এই নতুন
হানিমুনের বাংলা প্রতিশব্দ মধুচন্দ্রিমা। একান্তে সময় কাটানোর জন্য নবদম্পতির কাছে বিষয়টি পরম প্রত্যাশিত কিছু। পশ্চিমা সভ্যতার অনুষঙ্গ হলেও বর্তমানে আমাদের দেশেও নতুন বিয়ে করা নারী-পুরুষের মধ্যে এ প্রথা নিজস্বতা নিয়ে
দীর্ঘ সময়ের পরিকল্পনা, অবশেষে বিয়ে! এরপর হানিমুনের বিকল্প আর কি হতে পারে? কিন্তু কমিউনিটি সেন্টার খোঁজা, ফটোগ্রাফার ঠিক করা, টেইলরের সাথে ড্রেস বানানো নিয়ে ঝগড়া, বাড়ি ভর্তি অতিথি সামলানো –
যারা বিবাহিত জীবনের অনুভূতির পুরো ঝড় অনুভব করতে চান তাদের জন্য ইতালি একটি আদর্শ বিকল্প, কারণ এই দেশটি কবিতা, সঙ্গীত এবং নাট্য নাটকে শতাব্দী ধরে প্রশংসিত হয়েছে তা কিছুই নয়।
বিয়ের মরশুম আসন্ন। হুড়মুড় করে ছাতনাতলায় বসে তো পড়বেন। তারপর?মধুচন্দ্রিমাতে যাবেন না? এমন একটা হানিমুন নিজের জীবনে তো রাখতে চাইবনে, যা চিরকাল মনে থাকবে। সম্পর্কের উন্নতি-অবনতি কোনও কিছুই হতে পারে