হানিমুন বা মধুচন্দ্রিমা হল একে অপরকে জানার, বুঝার ও নতুন কিছু স্মৃতি তৈরি করার একটা মাধ্যম। যাদের পারিবারিকভাবে বিয়ে ঠিক হয়ে থাকে তাদের জন্য এই উপলক্ষটি তাদের মধ্যকার জড়তা কাটানোর
এর আগে বাঞ্জি জাম্পিং আর কায়াকিং শুনে ঘাবড়ে গেলেন নাকি? ভাবছেন, আরে বাবা হানিমুনে যাচ্ছি, কোথায় একটু চাঁদ, তারা, ফুল নিয়ে কথা বলব তা নয়, খালি লম্ফঝম্প। আপনাদের মনের কথা
সকালে অ্যালার্মের কর্কশ শব্দের বদলে যদি পাখিদের সুরেলা সিম্ফনিতে ঘুম ভাঙাতে চান, আগ্লেয়গিরির মধ্যে দিয়ে সঙ্গীর সঙ্গে লং ড্রাইভে যেতে চান তা হলে আপনার জন্যে বেস্ট হনিমুন ডেস্টিনেশন সেন্ট লুসিয়া।
বিয়ে মানেই জীবন সম্পূর্ণ ৩৬০° ঘুরে যাওয়ার সামিল। একার জীবনে সকাল থেকে রাত এক নতুন মানুষের অবাধ প্রবেশ। তবে অচেনা দুটো মানুষকে সোজা পথে চেনার উপায় হলো মধুচন্দ্রিমা। তাই বিয়ের
সোনালী সৈকত নামে আখ্যায়িত কোলকাতার অসাধারণ দীঘা সমুদ্র সৈকত। সৈকতটিকে সোনালী সৈকত বলা হয় এর সোনালী রঙের বালু এবং মনোমুগ্ধকর দৃশ্যপটের জন্য। মূলত এই জায়গাটি তৈরি হয়েছে লক্ষাধিক বছর পূর্বের
তারিখ ঠিক হওয়ার পর থেকেই শুরু হয় প্রস্তুতি। তবে শেষ এক মাসের ধকল যেন আর নেওয়া যায় না। অনেক দিন ভালোবেসে বিয়ে করছেন, এমন অনেক দম্পতিকেও দেখেছি, বিয়ের আনুষ্ঠানিকতার চাপে
হানিমুনের বাংলা প্রতিশব্দ মধুচন্দ্রিমা। একান্তে সময় কাটানোর জন্য নবদম্পতির কাছে বিষয়টি পরম প্রত্যাশিত কিছু। পশ্চিমা সভ্যতার অনুষঙ্গ হলেও বর্তমানে আমাদের দেশেও নতুন বিয়ে করা নারী-পুরুষের মধ্যে এ প্রথা নিজস্বতা নিয়ে
বিয়ে হয়ে গেলেই তো হানিমুনের চিন্তা। নিশ্চয়ই ভাবছেন, মধুচন্দ্রিমা করতে কোথায় যাবেন? পাহাড় নাকি সমুদ্র, কোনটা পছন্দ আপনার? যদি আপনি সমুদ্রপ্রিয় হন, তাহলে এই পাঁচটি সমুদ্র সৈকত আপনার হানিমুনের গন্তব্য
সমুদ্রতীরের ছিমছাম শহর পাতায়া ব্যাংকক থেকে মাত্র ২০০ কিলোমিটার দূরে। মূলত রাতের অাঁধারে জেগে ওঠা যে কয়টি শহর রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম এটি। এশিয়ার অন্যতম হানিমুন স্পট পাতায়া। রাতের গভীরতা
বিয়ের পর প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা সবারই আছে। ইংরেজিতে যাকে আমরা বলি ‘হানিমুন’। বাংলায় যাকে বলা হয় ‘মধুচন্দ্রিমা’। কিন্তু মধুচন্দ্রিমায় কোথায় ঘুরতে যাবেন এ নিয়ে পড়তে হয় নানাবিধ