তারিখ ঠিক হওয়ার পর থেকেই শুরু হয় প্রস্তুতি। তবে শেষ এক মাসের ধকল যেন আর নেওয়া যায় না। অনেক দিন ভালোবেসে বিয়ে করছেন, এমন অনেক দম্পতিকেও দেখেছি, বিয়ের আনুষ্ঠানিকতার চাপে
বাসেলে রাইন নদীর তীরে ঘেষে দুজনে ঘুরে বেড়াতে পারেন।মাউন্ট টিউলিসে দুজনে একসাথে রোমান্স আপনার জীবনে চিরস্বরণীয় হয়ে থাকবে। একান্তে নিভৃতে একে অপরকে চেনাজানার সুযোগ পাবেন। একে অপরের উঞ্চ সান্যিধ্যে উপভোগের
বিয়ে মানেই জীবন সম্পূর্ণ ৩৬০° ঘুরে যাওয়ার সামিল। একার জীবনে সকাল থেকে রাত এক নতুন মানুষের অবাধ প্রবেশ। তবে অচেনা দুটো মানুষকে সোজা পথে চেনার উপায় হলো মধুচন্দ্রিমা। তাই বিয়ের
হানিমুন বা মধুচন্দ্রিমা হল একে অপরকে জানার, বুঝার ও নতুন কিছু স্মৃতি তৈরি করার একটা মাধ্যম। যাদের পারিবারিকভাবে বিয়ে ঠিক হয়ে থাকে তাদের জন্য এই উপলক্ষটি তাদের মধ্যকার জড়তা কাটানোর
বিয়ের পর প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা সবারই আছে। ইংরেজিতে যাকে আমরা বলি ‘হানিমুন’। বাংলায় যাকে বলা হয় ‘মধুচন্দ্রিমা’। কিন্তু মধুচন্দ্রিমায় কোথায় ঘুরতে যাবেন এ নিয়ে পড়তে হয় নানাবিধ
‘বউ’ শব্দটি দুই অক্ষরের, কিন্তু এর বিশালতা দুই জীবন মিলিয়েও হয়তো শেষ করা যাবে না। এই একটা শব্দই জীবনে অদ্ভুত সব পরিবর্তন নিয়ে আসে, নিয়ে আসে রোমাঞ্চের আয়োজন। এবারের ভ্রমণের
সাধারণত বিয়ের পরে স্বামী-স্ত্রী মিলে বেড়াতে যাওয়াকেই বাংলায় বলা হয় ‘মধুচন্দ্রিমা’। যার ইংরেজিতে ‘হানিমুন’। কিন্তু ‘হানিমুন’ কোথা থেকে আসলো! বিয়ের পরে বেড়াতে যাওয়ার সঙ্গে কীভাবে ‘হানি’ এবং ‘মুন’ জুড়ে গেল,
ভারতবর্ষের ম্যাপে সিকিম রাজ্যটি কিন্তু আদতে খুবই ছোট। তবে রাজ্যের রাজধানী গ্যাংটক যেতেহু তাই বছরভর এখানে থাকে হাজার হাজার মানুষের ভিড়। তবে গ্যাংটক ঘুরতে যাওয়ার আগে আপনার কিন্তু বিশেষ কিছু
সমুদ্রতীরের ছিমছাম শহর পাতায়া ব্যাংকক থেকে মাত্র ২০০ কিলোমিটার দূরে। মূলত রাতের অাঁধারে জেগে ওঠা যে কয়টি শহর রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম এটি। এশিয়ার অন্যতম হানিমুন স্পট পাতায়া। রাতের গভীরতা
সকালে অ্যালার্মের কর্কশ শব্দের বদলে যদি পাখিদের সুরেলা সিম্ফনিতে ঘুম ভাঙাতে চান, আগ্লেয়গিরির মধ্যে দিয়ে সঙ্গীর সঙ্গে লং ড্রাইভে যেতে চান তা হলে আপনার জন্যে বেস্ট হনিমুন ডেস্টিনেশন সেন্ট লুসিয়া।