হানিমুনের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে রোমান্টিক জায়গা কোনটি জিজ্ঞেস করলে অনেকেই প্যারিসের নাম নেবেন। হ্যা, প্যারিস হানিমুনের জন্য সুন্দর একটি জায়গা, কিন্তু তারচেয়ে সুন্দর জায়গা কোনটি জানেন? মালদ্বীপ। হ্যা, এই মুহূর্তে
ভ্রমণ (Travel) করতে কে না ভালোবাসে! আর সেক্ষেত্রে যদি একজন সঙ্গী থাকে তাহলে তো তা সোনায় সোহাগা। বিশেষ করে নিজের জীবনসঙ্গীর সাথে ঘুরতে যাওয়ার রোমাঞ্চই আলাদা। আর ইদানিং একটু নির্জন
সকালে অ্যালার্মের কর্কশ শব্দের বদলে যদি পাখিদের সুরেলা সিম্ফনিতে ঘুম ভাঙাতে চান, আগ্লেয়গিরির মধ্যে দিয়ে সঙ্গীর সঙ্গে লং ড্রাইভে যেতে চান তা হলে আপনার জন্যে বেস্ট হনিমুন ডেস্টিনেশন সেন্ট লুসিয়া।
ঢাকা থেকে থাইএয়ারওয়েজে রওনা দিয়েযখন ব্যাংকক পৌছালাম, উষ্ণ উত্তাপ আর উত্তেজনায় ভরা এই শহর তখন সবেমাত্র ঘুমের জড়তা কাটিয়ে উঠেছে। ব্যাংকক থেকে আর একটি প্লেনে সোজা ফুকেত। ফুকেতে পা দিয়েই
বিয়ের আগেই অনেকে নির্ধারণ করেন মধুচন্দ্রিমায় যাওয়ার স্থান। অনেকে যান প্যারিসে, কেউ বা রোমে আবার কেউ প্রেমের নজিরের স্থাপনা তাজমহল দর্শনে। ইন্দোলনেশিয়ার বালি দ্বীপও থাকে তালিকায়। ইউরোপ, এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকার
বেরিয়ে পড়ুন ভেনিসে, আপনার রোম্যাণ্টিক গণ্ডোলা-যাত্রায়, সাকার করে নিন সুইজারল্যাণ্ডে রাজ-সিমরনের স্বপ্ন, লণ্ডন আই-এ আপনার প্রাইভেট ক্যাপসুলে দাঁড়িয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুখ হোন লণ্ডন স্কাইলাইনের, অথবা সিঁড়ি বেয়ে নেমে যান প্রাগ-এর কোন
ভ্রমণ (Travel) করতে কে না ভালোবাসে! আর সেক্ষেত্রে যদি একজন সঙ্গী থাকে তাহলে তো তা সোনায় সোহাগা। বিশেষ করে নিজের জীবনসঙ্গীর সাথে ঘুরতে যাওয়ার রোমাঞ্চই আলাদা। আর ইদানিং একটু নির্জন
বিয়ের পরে দুজনের ঘুরতে যাওয়াতেই যেনো সম্পর্কের পূর্ণতা। বিয়ে করছেন তার মধুচন্দ্রিমায় যাবেন না, তা কী করে হয়। অনেকেই সময়ের স্বল্পতা বা আর্থিক দিক বিবেচনা করে দেশেই মধুচন্দ্রিমা উদযাপন করতে
কর্মব্যস্ত জীবনে অবসরের দেখা মেলা অনেক কঠিন ব্যাপার। তবু যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, বছরের কিছু সময় প্রকৃতির কাছে নিজেকে আত্মসমপর্ণ করতে চান তারা ঠিকই সময় বের করে নেন। পৃথিবীর
দীর্ঘ সময়ের পরিকল্পনা, অবশেষে বিয়ে! এরপর হানিমুনের বিকল্প আর কি হতে পারে? কিন্তু কমিউনিটি সেন্টার খোঁজা, ফটোগ্রাফার ঠিক করা, টেইলরের সাথে ড্রেস বানানো নিয়ে ঝগড়া, বাড়ি ভর্তি অতিথি সামলানো –