Honeymoon Destinations এক জন নতুন মানুষের সঙ্গে জীবনের নতুন অধ্যায়ের অন্য এক অনুভূতি। আর তারই প্রস্তুতি পর্ব হল মধুচন্দ্রিমা। কিন্তু একে অপরকে চেনার, জানার ও নিজেদের মুহূর্তগুলিকে স্মরণীয় করে তোলার
বিয়ের পর হানিমুনে কোথায় যাওয়া যায়, এই সিদ্ধান্ত নিতে হিমশিম খেয়ে যান নবদম্পতির। কারও পছন্দ সমুদ্র, আবার কারও পাহাড়। তবে অনেকের মনেই ইচ্ছে থাকে যে প্রথম বিদেশ ট্রিপটা হবে সঙ্গীর
বিয়ে মানে সারা জীবনের বন্ধন। একসঙ্গে ভ্রমণও বটে। এই ভ্রমণের শুরুটা হয় মধুচন্দ্রিমা থেকে। বিয়ের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলে দুজনে একটু স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে মধুচন্দ্রিমায় যায়। তারপর একে অন্যকে চিনতে
হানিমুন মানে দজনে একসঙ্গে কোথাও কাটানো। যার মাধ্যমে একে অন্যকে নতুন করে চেনা ও জানা। তাইতো সদ্য বিবাহিত দম্পতির মনে এই নিয়ে থাকে কতইনা জল্পনা আর কল্পনা। যে কারনে কে
‘বউ’ শব্দটি দুই অক্ষরের, কিন্তু এর বিশালতা দুই জীবন মিলিয়েও হয়তো শেষ করা যাবে না। এই একটা শব্দই জীবনে অদ্ভুত সব পরিবর্তন নিয়ে আসে, নিয়ে আসে রোমাঞ্চের আয়োজন। এবারের ভ্রমণের
মধু চন্দ্রিমার জন্য মালদ্বীপ বিখ্যাত জায়গা। নীল জলরাশির মাঝে রিসোর্ট গুলো দম্পতিদের আলাদা রোমান্টিকতা জাগিয়ে তোলে। এটি একটি মনোরম গন্তব্য। রাতের বেলা এখানকার সমুদ্রের মাঝে তারার দেখা মিলে। যা কি
শীত মানেই উৎসবের মৌসুম। আরামদায়ক আবহাওয়ার কারণে এ সময় বিয়েরও ধূম পড়ে যায়। যারা এ শীতে বিয়ে করছেন কিন্তু এখনও মধুচন্দ্রিমার স্থান নির্বাচন করতে পারেননি, তারা একান্তে সময় কাটানোর জন্য
বাসেলে রাইন নদীর তীরে ঘেষে দুজনে ঘুরে বেড়াতে পারেন।মাউন্ট টিউলিসে দুজনে একসাথে রোমান্স আপনার জীবনে চিরস্বরণীয় হয়ে থাকবে। একান্তে নিভৃতে একে অপরকে চেনাজানার সুযোগ পাবেন। একে অপরের উঞ্চ সান্যিধ্যে উপভোগের
পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই রয়েছে ঘুরে দেখার মতো অসংখ্য সুন্দর স্থান, নিজস্ব সংস্কৃতি, কৃষ্টি। তবে কিছু কিছু দেশের ভৌগলিক অবস্থান, জীবনযাত্রার মান এবং সরকারি ব্যবস্থাপনার কারণে সেগুলো হয়ে উঠেছে পর্যটকদের তীর্থস্থান।
ভুটানের রাজধানী থিম্পু মধুচন্দ্রিমার জন্য একটি আদর্শ স্থান। অনাবিল নিসর্গ আর সুপ্রাচীন ঐতিহ্যমন্ডিত এই শহর রোমাঞ্চের পীঠস্থান।কপোতকপোতির কাছে থিম্পুর নৈসর্গিক রোমান্স বরাবর আবেদনময়ী। ভুটানের প্রবেশদ্বার ভুটান গেট। গেট পেরোলেই ভুটানের