বিয়ের পর প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা সবারই আছে। ইংরেজিতে যাকে আমরা বলি ‘হানিমুন’। বাংলায় যাকে বলা হয় ‘মধুচন্দ্রিমা’। কিন্তু মধুচন্দ্রিমায় কোথায় ঘুরতে যাবেন এ নিয়ে পড়তে হয় নানাবিধ
লকডাউনে খরচা বাঁচিয়ে নমঃ নমঃ করে বিয়েটা যখন সেরে ফেলেছেন তখন আর ‘চাঁদ দেখা’টাই বা বাকি থাকে কেন! তা এই চাঁদ দেখার মানে যে মধুচন্দ্রিমা তা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন। হানিমুনের
সাদা বালির সৈকত, রাত্রিকালীন জীবন এবং ঐতিহাসিক ইমারতের জন্য পরিচিত থাইল্যান্ড, ভারত সহ গোটা বিশ্বের পর্যটককে আকর্ষণ করে। হানিমুনের কথা চিন্তা করলেই অনেকেরই প্রথমে মনে আসে থাইল্যান্ডের নাম। শুধু তাই
কর্মব্যস্ত জীবনে অবসরের দেখা মেলা অনেক কঠিন ব্যাপার। তবু যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, বছরের কিছু সময় প্রকৃতির কাছে নিজেকে আত্মসমপর্ণ করতে চান তারা ঠিকই সময় বের করে নেন। পৃথিবীর
সোনালী সৈকত নামে আখ্যায়িত কোলকাতার অসাধারণ দীঘা সমুদ্র সৈকত। সৈকতটিকে সোনালী সৈকত বলা হয় এর সোনালী রঙের বালু এবং মনোমুগ্ধকর দৃশ্যপটের জন্য। মূলত এই জায়গাটি তৈরি হয়েছে লক্ষাধিক বছর পূর্বের
সামনেই বিয়ে৷ বিয়ের যাবতীয় তোড়জোড়, পোশাক, ভেনিউ, ফোটোগ্রাফার, মেক-আপ আর্টিস্ট, তত্ত্ব, কেটারিং-এর সেরাটা খুঁজে বের করা হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই৷ এত কিছুর মাঝে হয়তো মধুচন্দ্রিমার প্ল্যানিংটা করা হয়েই ওঠেনি৷ জীবনের সবচেয়ে
তারিখ ঠিক হওয়ার পর থেকেই শুরু হয় প্রস্তুতি। তবে শেষ এক মাসের ধকল যেন আর নেওয়া যায় না। অনেক দিন ভালোবেসে বিয়ে করছেন, এমন অনেক দম্পতিকেও দেখেছি, বিয়ের আনুষ্ঠানিকতার চাপে
বাসেলে রাইন নদীর তীরে ঘেষে দুজনে ঘুরে বেড়াতে পারেন।মাউন্ট টিউলিসে দুজনে একসাথে রোমান্স আপনার জীবনে চিরস্বরণীয় হয়ে থাকবে। একান্তে নিভৃতে একে অপরকে চেনাজানার সুযোগ পাবেন। একে অপরের উঞ্চ সান্যিধ্যে উপভোগের
ঢাকা থেকে থাইএয়ারওয়েজে রওনা দিয়েযখন ব্যাংকক পৌছালাম, উষ্ণ উত্তাপ আর উত্তেজনায় ভরা এই শহর তখন সবেমাত্র ঘুমের জড়তা কাটিয়ে উঠেছে। ব্যাংকক থেকে আর একটি প্লেনে সোজা ফুকেত। ফুকেতে পা দিয়েই
বেরিয়ে পড়ুন ভেনিসে, আপনার রোম্যাণ্টিক গণ্ডোলা-যাত্রায়, সাকার করে নিন সুইজারল্যাণ্ডে রাজ-সিমরনের স্বপ্ন, লণ্ডন আই-এ আপনার প্রাইভেট ক্যাপসুলে দাঁড়িয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুখ হোন লণ্ডন স্কাইলাইনের, অথবা সিঁড়ি বেয়ে নেমে যান প্রাগ-এর কোন