বিদেশে মধুচন্দ্রিমার আকাঙ্খা বহুদিনের। কিন্তু একটাই দুশ্চিন্তা, বিয়ের পর পরই ৬-৭ লাখ টাকার ধাক্কা! বিয়েতে বিপুল খরচের পর পকেট বাধ সাধলেও বিদেশে মধুচন্দ্রিমা সম্ভব। তাও আবার সাধ্যের মধ্যেই, সব মিলিয়ে
অনেকে যান প্যারিসে, কেউ বা রোমে আবার কেউ প্রেমের নজিরের স্থাপনা তাজমহল দর্শনে। ইন্দোলনেশিয়ার বালি দ্বীপও থাকে তালিকায়। ইউরোপ, এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকার বিভিন্ন পর্যটন নগর যারা এরইমধ্যে ঠিক করে ফেলেছেন
মালদ্বীপের মতো সমুদ্রসৈকতে হানিমুনের ইচ্ছে থাকলেও অনেকেরই তা সাধ্যের বাইরে। মূলত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, খোলামেলা জীবন, রোমান্টিক অনুভূতি, আধুনিক সুযোগ সুবিধা ইত্যাদি উপভোগের জন্যই মালদ্বীপ হানিমুন ডেস্টিনেশনের জন্য বেছে নেন দম্পতিরা।
বিয়ে যেন মহাযজ্ঞ। কাজের কোনো শেষ নেই। বিয়ের দিন ধার্য হওয়ার পর থেকে শুরু হয় ধকল। তা যেন গিয়ে শেষ হয় বিয়ের দিনে। বিয়ের পর সবার নিস্তার মিললেও নবদম্পতির নিস্তার
সকালে অ্যালার্মের কর্কশ শব্দের বদলে যদি পাখিদের সুরেলা সিম্ফনিতে ঘুম ভাঙাতে চান, আগ্লেয়গিরির মধ্যে দিয়ে সঙ্গীর সঙ্গে লং ড্রাইভে যেতে চান তা হলে আপনার জন্যে বেস্ট হনিমুন ডেস্টিনেশন সেন্ট লুসিয়া।
বিয়ের পর প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা সবারই আছে। ইংরেজিতে যাকে আমরা বলি ‘হানিমুন’। বাংলায় যাকে বলা হয় ‘মধুচন্দ্রিমা’। কিন্তু মধুচন্দ্রিমায় কোথায় ঘুরতে যাবেন এ নিয়ে পড়তে হয় নানাবিধ
লকডাউনে খরচা বাঁচিয়ে নমঃ নমঃ করে বিয়েটা যখন সেরে ফেলেছেন তখন আর ‘চাঁদ দেখা’টাই বা বাকি থাকে কেন! তা এই চাঁদ দেখার মানে যে মধুচন্দ্রিমা তা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন। হানিমুনের
সাদা বালির সৈকত, রাত্রিকালীন জীবন এবং ঐতিহাসিক ইমারতের জন্য পরিচিত থাইল্যান্ড, ভারত সহ গোটা বিশ্বের পর্যটককে আকর্ষণ করে। হানিমুনের কথা চিন্তা করলেই অনেকেরই প্রথমে মনে আসে থাইল্যান্ডের নাম। শুধু তাই
কর্মব্যস্ত জীবনে অবসরের দেখা মেলা অনেক কঠিন ব্যাপার। তবু যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, বছরের কিছু সময় প্রকৃতির কাছে নিজেকে আত্মসমপর্ণ করতে চান তারা ঠিকই সময় বের করে নেন। পৃথিবীর
সোনালী সৈকত নামে আখ্যায়িত কোলকাতার অসাধারণ দীঘা সমুদ্র সৈকত। সৈকতটিকে সোনালী সৈকত বলা হয় এর সোনালী রঙের বালু এবং মনোমুগ্ধকর দৃশ্যপটের জন্য। মূলত এই জায়গাটি তৈরি হয়েছে লক্ষাধিক বছর পূর্বের