হানিমুনে বা মধুচন্দ্রিমায় যাওয়া হয় বিয়ের পর। বিয়ে হচ্ছে পাত্র আর পাত্রীর মধ্যকার একটা চুক্তি। এই চুক্তির মাধ্যমে শুরু হয় দাম্পত্য জীবনের। জীবনের এই নতুন যাত্রা যেন সহজে ও সুন্দরভাবে
বিয়ে যেন মহাযজ্ঞ। কাজের কোনো শেষ নেই। বিয়ের দিন ধার্য হওয়ার পর থেকে শুরু হয় ধকল। তা যেন গিয়ে শেষ হয় বিয়ের দিনে। বিয়ের পর সবার নিস্তার মিললেও নবদম্পতির নিস্তার
বাঙ্গালি সংস্কৃতিতে একটা রেওয়াজ আছে, শীত এলে বিয়ের ধুম লাগে। আর মধুচন্দ্রিমা, বিয়ে পরবর্তী এমন এক আয়োজন, যা নব দম্পতির মানসিক বোঝা-পড়ায় বেশ অবদান রেখে থাকে। মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা
নতুন জীবনের শুরুতে এই কোয়ালিটি সময়টুকু খুবই জরুরি। তাই ছোটাছুটি না করে ছিমছাম প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে তোলা রিসোর্ট হতে পারে হানিমুনের আদর্শ জায়গা। সাগর, পাহাড়, চা বাগান, অরণ্য বা নদীর
বিয়ের আগে মানুষের মাথায় প্রথম চিন্তাটা আসে মধুচন্দ্রিমা কোথায় করবে। অনেক নব-দম্পতি ভ্রমণগুরু পেইজে মেসেজ করে জানতে চান দেশের মধ্যে হানিমুনে কোথায় যাবেন। কারো হয়তো ভালো লাগে সমুদ্র, কারো বা
শীত এলে বিয়ের ধুম লাগে। আর মধুচন্দ্রিমা বিয়ে পরবর্তী এমন আয়োজন; যা নবদম্পতির মানসিক বোঝা পড়ায় বেশ অবদান রাখে। মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা নয়, এটি এখন বিয়ে পরবর্তী গোছানো জীবনের
বাঙ্গালি সংস্কৃতিতে একটা রেওয়াজ আছে, শীত এলে বিয়ের ধুম লাগে। আর মধুচন্দ্রিমা, বিয়ে পরবর্তী এমন এক আয়োজন, যা নব দম্পতির মানসিক বোঝা-পড়ায় বেশ অবদান রেখে থাকে। মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা
বিয়ে যেন মহাযজ্ঞ। কাজের কোনো শেষ নেই। বিয়ের দিন ধার্য হওয়ার পর থেকে শুরু হয় ধকল। তা যেন গিয়ে শেষ হয় বিয়ের দিনে। বিয়ের পর সবার নিস্তার মিললেও নবদম্পতির নিস্তার
মধুচন্দ্রিমা বিবাহিত জীবনে এমন এক আয়োজন, যা নব দম্পতির মানসিক বুঝাপড়ায় বেশ অবদান রেখে থাকে। ভ্রমণে গিয়ে মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা নয়, এটি এখন বিয়ে পরবর্তী গুছানো জীবনের অনুষঙ্গ। আর্থিক
নতুন জীবনের শুরুতে এই কোয়ালিটি সময়টুকু খুবই জরুরি। তাই ছোটাছুটি না করে ছিমছাম প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে তোলা রিসোর্ট হতে পারে হানিমুনের আদর্শ জায়গা। সাগর, পাহাড়, চা বাগান, অরণ্য বা নদীর