প্রেম-যৌনতা-বন্ধুত্বর সঠিক রসায়নই হল সফল মধুচন্দ্রিমা। মধুচন্দ্রিমায় গিয়ে আপনার সঙ্গীর বুকে মাথা রেখে ’ভালোবাসার চন্দ্রিমা রাত, এক মুঠো জোছনা, তুমি কি দিতে পারো না’ গানটা গাইতেই পারেন। শুধু গান কেন,
কসঙ্গে পথচলার শুরুতে দু’জন মিলে কয়েক দিনের জন্য বেড়িয়ে আসার পরিকল্পনা থাকে সবারই। বাজেট, সময় আর ঘোরার মানসিকতা- সব মিলিয়ে মধুচন্দ্রিমার গন্তব্য বিভিন্ন রকম হতে পারে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে মধুচন্দ্রিমার
হানিমুনে বা মধুচন্দ্রিমায় যাওয়া হয় বিয়ের পর। বিয়ে হচ্ছে পাত্র আর পাত্রীর মধ্যকার একটা চুক্তি। এই চুক্তির মাধ্যমে শুরু হয় দাম্পত্য জীবনের। জীবনের এই নতুন যাত্রা যেন সহজে ও সুন্দরভাবে
প্রেম-যৌনতা-বন্ধুত্বর সঠিক রসায়নই হল সফল মধুচন্দ্রিমা। মধুচন্দ্রিমায় গিয়ে আপনার সঙ্গীর বুকে মাথা রেখে ’ভালোবাসার চন্দ্রিমা রাত, এক মুঠো জোছনা, তুমি কি দিতে পারো না’ গানটা গাইতেই পারেন। শুধু গান কেন,
নেই মধু, নেই চাঁদ! তবুও নাম হলো মধুচন্দ্রীমা বা হানিমুন! কিন্তু কেন, কিভাবেই বা এলো এমন মধুর নাম ? বিশ্লেষকেরা বলছেন, জার্মানরাই মুলতঃ হানিমুনের উদ্ভাবক। অথচ তাদের ভাষায় হানিমুনের সমার্থক
নতুন জীবনের শুরুতে এই কোয়ালিটি সময়টুকু খুবই জরুরি। তাই ছোটাছুটি না করে ছিমছাম প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে তোলা রিসোর্ট হতে পারে হানিমুনের আদর্শ জায়গা। সাগর, পাহাড়, চা বাগান, অরণ্য বা নদীর
বিয়ে মানেই নানা আয়োজন, হাজারটা আনষ্ঠানিকতা। এসব চুকিয়ে নিরিবিলিতে প্রিয় মানুষটির সান্নিধ্য আর নিজেদের পারস্পারিক বোঝাপড়াটা পোক্ত করে নিতে নবদম্পত্তি বেরিয়ে পড়ে মধুচন্ত্রিমা বা হানিমুনে। অন্য অনেকদেশের নবদম্পতিদের মতো বাংলাদেশে
বান্দরবানের এই সবুজ প্রকৃতি চোখ জুড়িয়ে দেবে। চারদিকে পাহাড়, নৌকায় করে স্বচ্ছ পানির ওপর দিয়ে ছুটে চলা। মাঝেমধ্যে দু-একটি করে বক ও নাম না-জানা হরেক রকম পাখি উড়ে যাচ্ছে। কখনো
মধুচন্দ্রিমা বিবাহিত জীবনে এমন এক আয়োজন, যা নব দম্পতির মানসিক বোঝা পড়ায় বেশ অবদান রেখে থাকে। ভ্রমণে গিয়ে মধুচন্দ্রিমা এখন আর বিলাসিতা নয়, এটি এখন বিয়ে পরবর্তী গোছানো জীবনের অনুষঙ্গ।
বাঙালির শীতকাল মানেই অলিখিত বিয়ের মরসুম। বিসমিল্লার সানাই শুনতে শুনতে ভূরিভোজ ছাড়া যেমন বিয়ে সম্পূর্ণ হয় না, তেমনই মধুচন্দ্রিমা নিয়েও বর-কনের রোমান্টিকতার শেষ নেই। পাশাপাশি, জীবনসঙ্গীকে ঠিক ভাবে চিনে নেওয়ার