1. [email protected] : চলো যাই : cholojaai.net
সাগরের নিচে আবাসিক হোটেল
শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫, ০২:২৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
কোনরকম পোশাক পরেন না এই গ্রামের বাসিন্দারা বস্টনে ভ্রাম্যমাণ পাসপোর্ট সেবাকে ঘিরে তীব্র বিতর্ক ও ক্ষোভ এবারও যুক্তরাষ্ট্রের ডিভি লটারির সুবিধা থেকে বঞ্চিত থাকছে বাংলাদেশ এক প্রশ্নেই ভিসা বাতিল শিক্ষার্থীর, এফ-১ ভিসা নিয়ে নতুন বিতর্ক ফিনল্যান্ড – যেখানে পড়াশোনা মানে শুধু ডিগ্রি নয়, এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা নাছোড়বান্দা এক অভিবাসীর পাল্লায় পড়েছে যুক্তরাজ্য হেনলি ওপেননেস ইনডেক্সে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দুই দেশ ৪৮ বছর পর বাড়তে পারে জাপানের ভিসা ফি সেন্টমার্টিনে রাতযাপন করা যাবে, নৌযান চলাচলে লাগবে অনুমতি ৫ বছরের ভিসায় পরিবারসহ অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসের সুযোগ, জানুন আবেদন প্রক্রিয়া
Uncategorized

সাগরের নিচে আবাসিক হোটেল

  • আপডেট সময় শনিবার, ৯ অক্টোবর, ২০২১

সাগরের নিচে আবাসিক হোটেল শুনে আশ্চর্য হচ্ছেন। স্বপ্ন মনে হচ্ছে? একবারেই নয়, মালদ্বীপে বাস্তবে তৈরি হয়েছে এই আবাসিক হোটেল। দেশটিতে এই প্রথম সাগরের নিচে চালু হয়েছে আবাসিক হোটেল। কনরাড মালদ্বীপ রাঙ্গালি দ্বীপে এই হোটেল চালু করা হয়েছে। দোতলা এই হোটেলটির অবস্থান ভারত মহাসাগরের ১৬ ফুট পানির নিচে। এর নাম দেয়া হয়েছে মুরাকা। মালদ্বীপের ভাষায় যার অর্থ কোরাল।

মুরাকায় বিছানার পাশাপাশি অন্যান্য হোটেল রুমের মতো বাকি সব সুবিধা রয়েছে। এছাড়া এর দ্বিতীয় তলায় রয়েছে প্রাইভেট জিম, একটি বার, ইনফিনিটি পুলসহ আকর্ষণীয় সব সুবিধা। এই হোটেলের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিকটি হলো- এখানে শুয়ে সাগরের নিচের অতুলনীয় দৃশ্য উপভোগ করা যাবে। চারপাশে শুধু নীল জলরাশি। বিছানায় শুয়ে মাছের ঝাঁকসহ অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী দেখবেন।

হোটেলটির একটি অংশ পানির নিচে রাখা হলেও অপর অংশটি পানির ওপরে রাখা হয়েছে। এটা মূলত ‘বিশ্রাম নেয়ার ডেক’ হিসেবে বিবেচিত। এই জায়গায় এসে পর্যটকরা সূর্যের আলো পাবেন।

সিএনএন এক প্রতিবেদনে বলছে, এখানে প্রতি রাত কাটাতে খরচ হবে ৫০ হাজার ডলার যার মান বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪২ লাখ টাকা। কিন্তু সমস্যা হলো এখানে একদিন থাকার কোনও সুযোগ নেই। এই হোটেলে থাকতে হলে চার রাতের একটি প্যাকেজ নিতে হবে যাতে খরচ হবে দুই লাখ ডলার বা এক কোটি ৬৮ লাখ টাকা।

এই প্যাকেজের আওতায় আপনার সাথে একজন রাঁধুনি থাকবে ও একটি ব্যক্তিগত নৌযান দেয়া হবে। যে এই প্যাকেজ নেবেন তিনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে হিলটন ডায়মন্ড স্ট্যাটাস পাবেন।

পরিবেশগত দিকগুলো বিবেচনায় নিয়েই মুরাকা নির্মাণ করা হয়েছে। এর সবকিছুই তৈরি হয়েছে সিঙ্গাপুরে। তারপর একটি বিশেষ জাহাজে করে এগুলো মালদ্বীপ নিয়ে আসা হয়।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Developed By ThemesBazar.Com