গতকাল ইন্দোনেশিয়া ভ্রমণের মাধ্যমে দেশ ঘোরায় সেঞ্চুরি হাঁকালেন শাহারিয়াত শারমীন-রেজাউল বাহার। বিয়ের তিন বছর পর, ২০০৮ সালে শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশি এই দম্পতির ভ্রমণ। একে একে সাত মহাদেশের শততম
দেশের পতাকা সর্বোচ্চ উচ্চতায় নিয়ে গেলেন বাংলাদেশি যুবক আশিক চৌধুরী। লাল-সবুজের পতাকা নিয়ে ৪১ হাজার ফুট উঁচুতে উড়ে যাওয়া বিমান থেকে লাফ দিয়ে তিনি গড়লেন অনন্য এক বিশ্ব রেকর্ড। যুক্তরাষ্ট্রের
বিশ্ব ভ্রমণের নেশা অনেকেরই আছে তবে সাধের সাথে সাধ্য মেলানো কঠিন। ভ্রমণের অন্যতম অনুসঙ্গ অর্থ, অর্থের যোগান ছাড়া বিদেশ ভ্রমণ তো দূরের কথা দেশেও ভ্রমণ করা কষ্টকর। তবে ইচ্ছে থাকলে
মাত্র ২৭ বছর বয়সেই ৯ হাজার কোটি টাকার মালিক এক বাঙ্গালী তরুণী! মাত্র সাতাশ বছর বয়সে অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখালেন এক বঙ্গতনয়া। তাঁর নাম অঙ্কিতি বসু। ব্যবসা শুরু করেছিলেন মাত্র
সফলতার কোনো বয়স নেই। উদাহরণ কেন্টাকি ফ্রায়েড চিকেন বা কেএফসির প্রতিষ্ঠাতা কর্নেল হারল্যান্ড ডেভিড স্যান্ডার্স। যে বয়সে মানুষ অবসর গ্রহণ করে সেই বয়সে তিনি নতুন করে শুরু করেছিলেন পথচলা। কেএফসি
ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। সেখান থেকে ব্যাংক প্রতিষ্ঠা। পরে ওই ব্যাংককে সঙ্গে নিয়ে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেছিলেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধন ও অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। সেই থেকে বাংলাদেশ ছাড়িয়ে বিশ্বেও
শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্বজুড়ে আলোচিত তার তিন শূন্য তত্ত্বের জন্য। সেগুলো হচ্ছে দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও কার্বন নিঃসরণ শূন্যে নামিয়ে আনা। আর তা অর্জনে লাগবে তারুণ্য, প্রযুক্তি, সুশাসন ও
ভারতের সবচেয়ে বড় হোটেল চেইন ওয়ো রুমসের (ওওয়াইও) প্রতিষ্ঠাতা রিতেশ আগারওয়ালের উদ্যোক্তা হওয়ার শুরুটা যেন একেবারেই গল্পের মতো। পুরোপুরি নিজের চেষ্টায় ২৮ বছর বয়সী রিতেশ এখন ভারতের দ্বিতীয় সর্বকনিষ্ঠ বিলিয়নিয়ার
বাঙ্গালী জনগোষ্ঠীর মধ্যে মোটামুটি গত কয়েশ বছরে জন্ম নেওয়া একমাত্র গ্লোবাল সেলিব্রেটি হলেন প্রফেসর মোহাম্মদ ইউনুস। তিনি কত বড় মাপের ব্যক্তিত্ব সেটা বোঝার ক্ষমতাও ৯০ ভাগ বাঙ্গালীর নাই। বাঙ্গালীর আরো
কদিন আগেই চিপ কোম্পানি এনভিডিয়া বিশ্বের সবচেয়ে মূল্যবান কোম্পানির তকমা পেয়েছে। এখন তারা দ্বিতীয় স্থানে নেমে গেছে। কোম্পানিটির এই উত্থানের সঙ্গে সঙ্গে এটির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী জেনসেন হুয়াংয়েরও সম্পদমূল্য