ঘুরে বেড়াতে কে না পছন্দ করেন! তবে অনেকেই একা একা ঘুরতে ভালোবাসেন না। সঙ্গীকে নিয়ে ঘুরতেই বেশি পছন্দ করেন। তবে সঙ্গীর সঙ্গে সময় না মিললে বা কর্মব্যস্ততায় আবার অনেকেরই ঘুরতে  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       ভারতের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের নাম হয়তো জানেন, কিন্তু তাদের সন্তানদের সম্পর্কে কতটুকু জানা আছে? এই ধনকুবেরদের সন্তানরা তাদের বিলাসবহুল বিয়ে আর লাইফস্টাইলের জন্য মাঝে মাঝেই খবরের শিরোনাম হন। তবে এর  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       বিলিওনিয়ার বা শতকোটিপতিরা খুবই ক্ষমতাবান মানুষ। পৃথিবীজুড়ে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের ওপর তাঁদের যে শুধু বিপুল প্রভাব থাকে, তা-ই নয়, তাঁদের বড় ভূমিকা রাখেন আন্তর্জাতিক রাজনীতি থেকে শুরু করে, গণমাধ্যম, পরোপকার এবং  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       ইচ্ছে ছিল পড়াশোনা শিখে বড় কোনো কর্মকর্তা হয়ে মানুষের সেবা করার। তবে দারিদ্রের কষাঘাতে ধুলিসাৎ হয়ে যায় সেই স্বপ্ন। অভাব অনটনের সংসারে শেষ পর্যন্ত উচ্চ মাধ্যমিকের গন্ডিটা পেরোনো হয়নি শাপলার।  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       শাহাবুদ্দীন তালুকদার ২০০১ সালে বাবার দেওয়া ৬০ টাকা নিয়ে বরিশাল থেকে চট্টগ্রাম এসেছিলেন কাজের সন্ধানে। তখন বয়স মাত্র ১৫/১৬ বছর।সেই শাহাবুদ্দীন তালুকদার এখন সমগ্র চট্টগ্রাম বিভাগে প্রসিদ্ধ ৪৫টি কাচ্চি বিরিয়ানির  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       ‘চা’ বিক্রি করে এখন কোটিপতি ‘ড্রপআউট চাওয়ালা’ সানজিত কুণ্ডু। ভারতীয় বংশোদ্ভূত সানজিত পড়াশোনা শেষ না করে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে একটি চায়ের দোকান দেন। মাত্র এক বছরের ব্যবধানে তিনি এখন কোটিপতি। ভারতীয়  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       ফাবিআইয়া হাসান। জন্ম ঢাকায়। বাবা কমোডর কাজী কামরুল হাসান। ছিলেন নৌ-বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। বাবার পোস্টিংয়ের কারণে অনেক স্কুল পরিবর্তন করতে হয়েছে। যেতে হয়েছে এক শহর থেকে আরেক শহরে। পড়াশোনা করেছেন  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       ১০ বছর আগেও আমাদের পুরো প্রতিষ্ঠান একটা ঘরে এঁটে যেত। আমরা সবাই একসঙ্গে এক টেবিলে বসে দুপুরের খাবার খেতাম। আর এখন আমাদের অফিসে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ জন কাজ করে।  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       ১৯৯৪ সালের মে মাসের এক দিনের কথা। ৯ বছর বয়সী পুত্রকে নিয়ে দক্ষিণ লন্ডনে শিশুমনোবিদের দ্বারস্থ হয়েছেন এক মা। তিন বছর বয়সেই শিশুটির মধ্যে ‘অটিজম স্পেকট্রাম ডিজঅর্ডার’ দেখা দিয়েছিল। মনোবিদই  
                       
				  
                                                            
				
					
					
				    
                       সিনেমার গানের জগতে তিনি এক নক্ষত্র। এক কিংবদন্তি। কিন্তু জীবনে ইলেকট্রিকের কাজ করে, ফুটপাথে শুয়ে একসময় দিন কাটাতে হয়েছে তাঁকে। তাঁর জীবনটা কোনও সিনেমার চেয়ে কম নয়। গানের প্রতি ভালবাসা